রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ১০০ কোটি টাকা মূল্যের কোকেনের চালান জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। ২৫ জানুয়ারি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ডিএনসির উত্তর কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
ডিএনসি জানতে পেরেছিল কোকেনের একটি বৃহৎ চালান আফ্রিকা থেকে কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট যোগে একজন আফ্রিকান নাগরিকের মাধ্যমে ঢাকায় আসবে। কোকেন চোরাচালানের আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেটের দেশি ও বিদেশি সক্রিয় কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে এই মাদক পাচার করবে।
সোকো বিমানবন্দরের নীচ তলায় ভিসা অন অ্যারাইভেল ডেস্কে দীর্ঘক্ষণ ধরে অবস্থান করছিলেন। তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, লাগেজে অবৈধ মাদকদ্রব্য কোকেন আছে। পরবর্তীতে লাগেজের ভেতরে বিশেষভাবে রক্ষিত ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম সলিড কোকেন জব্দ করা হয়।
সোকো প্রথমে মালাউই থেকে ইথোপিয়া যান। পরে তিনি ইথোপিয়া থেকে যান কাতারের দোহাতে। পরে তিনি দোহা থেকে কাতারের এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসেন। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি তার বাংলাদেশ থেকে আবারও মালাউইতে যাওয়ার কথা ছিল। জব্দকৃত কোকেনের আনুমানিক বাজার দর ১০০ কোটি টাকার ওপরে।
দেশের ইতিহাসে কোকেনের এইটিই সব থেকে বড় চালান বলে জানান ডিএনসির কর্মকর্তারা।
বেশ কয়েক বছর ধরে দেশে কোকেনের চালান আটকের ঘটনা বাড়ছে। ২০১৫ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা ঢাকা বিমানবন্দরে তিন কেজি কোকেন আটক করেন।
এসময় পাচারকাজে জড়িত থাকার সন্দেহে স্পেনের একজন নাগরিককে গ্রেপ্তার করেন। এছাড়া, ২০১৭ সালে উগান্ডার কাম্পালা থেকে দুবাই হয়ে আসা ফেডএক্সের একটি পার্সেল থেকে ৭৫০ গ্রাম কোকেন উদ্ধার হয়।
২০২০ সালে মাদক ব্যবসায়ীদের একটি চক্রকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন- র্যাব। এসময় তাঁদের কাছে ২ কেজি কোকেন পাওয়া যায়। গত বছরের জুনে, ১ কেজি ৮০০ গ্রাম কোকেনসহ ভারতীয় এক নাগরিককে ঢাকা বিমানবন্দরে আটক করা হয়।
ডিএনসি জানতে পেরেছিল কোকেনের একটি বৃহৎ চালান আফ্রিকা থেকে কাতার এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইট যোগে একজন আফ্রিকান নাগরিকের মাধ্যমে ঢাকায় আসবে। কোকেন চোরাচালানের আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেটের দেশি ও বিদেশি সক্রিয় কয়েকজন সদস্য বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করে এই মাদক পাচার করবে।
সোকো বিমানবন্দরের নীচ তলায় ভিসা অন অ্যারাইভেল ডেস্কে দীর্ঘক্ষণ ধরে অবস্থান করছিলেন। তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সন্দেহজনক হওয়ায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, লাগেজে অবৈধ মাদকদ্রব্য কোকেন আছে। পরবর্তীতে লাগেজের ভেতরে বিশেষভাবে রক্ষিত ৮ কেজি ৩০০ গ্রাম সলিড কোকেন জব্দ করা হয়।
সোকো প্রথমে মালাউই থেকে ইথোপিয়া যান। পরে তিনি ইথোপিয়া থেকে যান কাতারের দোহাতে। পরে তিনি দোহা থেকে কাতারের এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশে আসেন। আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি তার বাংলাদেশ থেকে আবারও মালাউইতে যাওয়ার কথা ছিল। জব্দকৃত কোকেনের আনুমানিক বাজার দর ১০০ কোটি টাকার ওপরে।
দেশের ইতিহাসে কোকেনের এইটিই সব থেকে বড় চালান বলে জানান ডিএনসির কর্মকর্তারা।
বেশ কয়েক বছর ধরে দেশে কোকেনের চালান আটকের ঘটনা বাড়ছে। ২০১৫ সালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা ঢাকা বিমানবন্দরে তিন কেজি কোকেন আটক করেন।
এসময় পাচারকাজে জড়িত থাকার সন্দেহে স্পেনের একজন নাগরিককে গ্রেপ্তার করেন। এছাড়া, ২০১৭ সালে উগান্ডার কাম্পালা থেকে দুবাই হয়ে আসা ফেডএক্সের একটি পার্সেল থেকে ৭৫০ গ্রাম কোকেন উদ্ধার হয়।
২০২০ সালে মাদক ব্যবসায়ীদের একটি চক্রকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন- র্যাব। এসময় তাঁদের কাছে ২ কেজি কোকেন পাওয়া যায়। গত বছরের জুনে, ১ কেজি ৮০০ গ্রাম কোকেনসহ ভারতীয় এক নাগরিককে ঢাকা বিমানবন্দরে আটক করা হয়।