বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে তৃতীয় কারখানা স্থাপনে ৮১৩ কোটি টাকা বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড। ২৪ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৬ সালের এপ্রিলে নতুন কারখানায় উৎপাদদন শুরু হবে বলে আশা করছে তারা। এছাড়াও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ রাইট শেয়ার ইস্যু করে পরিশোধিত মূলধন তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডারের জন্য ১:১৭ হিসেবে রাইট শেয়ার দেবে কোম্পানিটি। অর্থাৎ প্রতি ১৭টি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার পাওয়া যাবে।
তবে প্রতিষ্ঠানটির মূল কোম্পানি জেঅ্যান্ডএন ইনভেস্টমেন্টস (এশিয়া) লিমিটেড রাইট শেয়ার কেনার অধিকার প্রয়োগ করবে না। জেঅ্যান্ডএনের কাছে বার্জারের ৯৫ শতাংশ রয়েছে। পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুসারে ফ্রি ফ্লোট শেয়ার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার জন্য কোম্পানিটি সাধারণ শেয়ারহোল্ডার এবং কর্মচারীদের জন্য ২৫.৯২ লাখ রাইট শেয়ার ছেড়েছে।
মোট ৪.০৯ লাখ শেয়ার কোম্পানিটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরদের মধ্যে ইস্যু করা হবে এবং অবশিষ্ট ২১.৮২ লাখ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হবে। সবশেষে সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা প্রতিটি রাইট শেয়ার ১ হাজার ৩৭৬ টাকায় কিনতে পারবেন।
রাইট শেয়ার ইস্যু করার বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি নেওয়ার জন্য কোম্পানিটি বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে। সেখানে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেলে রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমতি চেয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে আবেদন করবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমতি সাপেক্ষে শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। কোম্পানিটি প্রতিটি রাইট শেয়ারের দাম নির্ধারণ করেছে ১ হাজার ৩৭৬ টাকা, যার প্রিমিয়াম ১ হাজার ৩৬৬ টাকা।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ২০২৬ সালের এপ্রিলে নতুন কারখানায় উৎপাদদন শুরু হবে বলে আশা করছে তারা। এছাড়াও বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ রাইট শেয়ার ইস্যু করে পরিশোধিত মূলধন তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডারের জন্য ১:১৭ হিসেবে রাইট শেয়ার দেবে কোম্পানিটি। অর্থাৎ প্রতি ১৭টি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার পাওয়া যাবে।
তবে প্রতিষ্ঠানটির মূল কোম্পানি জেঅ্যান্ডএন ইনভেস্টমেন্টস (এশিয়া) লিমিটেড রাইট শেয়ার কেনার অধিকার প্রয়োগ করবে না। জেঅ্যান্ডএনের কাছে বার্জারের ৯৫ শতাংশ রয়েছে। পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুসারে ফ্রি ফ্লোট শেয়ার বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার জন্য কোম্পানিটি সাধারণ শেয়ারহোল্ডার এবং কর্মচারীদের জন্য ২৫.৯২ লাখ রাইট শেয়ার ছেড়েছে।
মোট ৪.০৯ লাখ শেয়ার কোম্পানিটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরদের মধ্যে ইস্যু করা হবে এবং অবশিষ্ট ২১.৮২ লাখ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের দেওয়া হবে। সবশেষে সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা প্রতিটি রাইট শেয়ার ১ হাজার ৩৭৬ টাকায় কিনতে পারবেন।
রাইট শেয়ার ইস্যু করার বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি নেওয়ার জন্য কোম্পানিটি বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) আহ্বান করেছে। সেখানে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি পেলে রাইট শেয়ার ইস্যুর অনুমতি চেয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছে আবেদন করবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমতি সাপেক্ষে শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। কোম্পানিটি প্রতিটি রাইট শেয়ারের দাম নির্ধারণ করেছে ১ হাজার ৩৭৬ টাকা, যার প্রিমিয়াম ১ হাজার ৩৬৬ টাকা।