ব্যাংক, ওষুধ খাতসহ বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনে গতকাল বুধবার মূল্যসূচকের পতন ঘটেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স এদিন ৪৯ পয়েন্ট বা প্রায় পৌনে ১ শতাংশ কমে ৬ হাজার ২২৭ পয়েন্টে নেমেছে। তবে সূচক কমলেও লেনদেন ছিল প্রায় আগের দিনের মতোই।
ডিএসইতে গতকাল ১ হাজার ১৭৩ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত রোববার থেকে ফ্লোর প্রাইস উঠে যাওয়ার পর সোম ও মঙ্গলবার ডিএসইতে সূচক বেড়েছিল।
দুই দিনে বেশ কিছু শেয়ারের দাম বেড়েছে। তাতে কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ার থেকে বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল বিক্রির চাপ বেড়ে যায়। এতে অনেক শেয়ারের দাম কমে যায়। এটিকে তাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনেকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন বলে মনে করছেন।
রোববার থেকে শেয়ারবাজারে ৩৫টি কোম্পানি বাদে বাকি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর তুলে নেওয়া হয়। তাতে ওই দিন সূচকের বড় ধরনের পতন ঘটে। তবে দ্বিতীয় দিনে বাজার ঘুরে দাঁড়ায়। সেদিন লেনদেনের পাশাপাশি সূচকও বেড়েছে।
লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, রোববার থেকে বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলো। গতকাল এ খাতকে পেছনে ফেলে শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত।
ডিএসইতে গতকাল ১ হাজার ১৭৩ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ৪ কোটি টাকা কম। বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত রোববার থেকে ফ্লোর প্রাইস উঠে যাওয়ার পর সোম ও মঙ্গলবার ডিএসইতে সূচক বেড়েছিল।
দুই দিনে বেশ কিছু শেয়ারের দাম বেড়েছে। তাতে কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ার থেকে বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। সেই ধারাবাহিকতায় গতকাল বিক্রির চাপ বেড়ে যায়। এতে অনেক শেয়ারের দাম কমে যায়। এটিকে তাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অনেকে স্বাভাবিক মূল্য সংশোধন বলে মনে করছেন।
রোববার থেকে শেয়ারবাজারে ৩৫টি কোম্পানি বাদে বাকি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন মূল্যস্তর তুলে নেওয়া হয়। তাতে ওই দিন সূচকের বড় ধরনের পতন ঘটে। তবে দ্বিতীয় দিনে বাজার ঘুরে দাঁড়ায়। সেদিন লেনদেনের পাশাপাশি সূচকও বেড়েছে।
লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, রোববার থেকে বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রকৌশল খাতের কোম্পানিগুলো। গতকাল এ খাতকে পেছনে ফেলে শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত।