প্রজ্ঞাপন জটিলতায় কমবে রপ্তানি প্রণোদনা

সরকারের প্রজ্ঞাপন জটিলতায় রপ্তানি আয়ের শীর্ষ খাত তৈরি পোশাক শিল্পের প্রণোদনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে অডিট বিভাগের হয়রানির মুখে পড়তে হবে সংশ্লিষ্ট শিল্প উদ্যোক্তাদের। আমদানি নীতি ও জারীকৃত প্রজ্ঞাপনে প্রণোদনার হিসাব পৃথক হারে নির্ধারণ করায় সংকট তৈরি হয়েছে, যা প্রণোদনার হিসাবকে আরও জটিল করে তুলবে। এতে উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হবেন সরকার ঘোষিত প্রণোদনার ন্যায্য পাওনা থেকে। এমন সব আশঙ্কার কথা তুলে ধরে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে চিঠি দিয়েছে বিকেএমইএ। চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের বক্তব্যকে আরও স্পষ্টীকরণ করার অনুরোধ জানানো হয়। চিঠির অনুলিপি বাণিজ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া গেছে এ তথ্য।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. হাতেম যুগান্তরকে বলেন, তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রণোদনা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, এতে উদ্যোক্তারা ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন। কারণ, প্রজ্ঞাপনে রপ্তানি প্রণোদনার যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তা বস্ত্র খাতের জন্য প্রযোজ্য নয়। আমদানি নীতির আদেশে প্রণোদনা পাওয়ার একটি হিসাব দেওয়া আছে। ওই হিসাব অনুযায়ী এতদিন উদ্যোক্তারা প্রণোদনার হিসাব করেছেন। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সরকার বস্ত্র খাতের উন্নয়নে প্রণোদনা দিচ্ছে। অথচ কিছু কর্মকর্তা পেছন থেকে নানা জটিলতা তৈরি করে প্রণোদনার লাগাম টেনে ধরার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এটি অব্যাহত থাকলে সংকট আরও বাড়বে। মনে রাখতে হবে, করোনা মহামারির বড় আঘাত এ সেক্টরের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে। সংকটময় সময় এখনো পার করছে।

জানা যায়, তৈরি পোশাকসহ ৩৮টি রপ্তানি পণ্যের বিপরীতে প্রণোদনা দেওয়ার হার পুনর্নির্ধারণ করে ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন জারি করে। সেখানে বলা হয়, রপ্তানিমুখী পোশাক খাতের (নিটওয়্যার, ওভেন ও সোয়েটার) অন্তর্ভুক্ত সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের নগদ সহায়তা ৪ শতাংশ হারে দেওয়া হবে। এছাড়া তৈরি পোশাক খাত বিশেষ নগদ সহায়তা পাবে একই হারে। তবে সপ্তম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, প্রযোজ্য সব খাতে নগদ সহায়তা, ভর্তুকি ও রপ্তানি প্রণোদনা পাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রপ্তানির বিপরীতে ৩০ শতাংশ দেশীয় মূল্য সংযোজন থাকতে হবে। সেখানে আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট পণ্যে স্থানীয় মূল্য সংযোজনের মাত্রা নির্ণয়নের বিষয়ে নির্দেশনার অবর্তমানে নিট এফওবি রপ্তানি মূল্য থেকে উৎপাদনে ব্যবহারিত আমদানি অংশ বাদ দিয়ে হিসাব করতে হবে। অর্থাৎ একশ টাকার পণ্য রপ্তানি হলে সেখান থেকে স্থানীয় মূল্য সংযোজন ৩০ শতাংশ বাদ দিতে হবে। এতে প্রকৃত রপ্তানি মূল্য হবে ৭০ টাকা। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এই ৭০ টাকার ওপর ৪ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন মর্মে ঘোষণা দেওয়া হয়।

কিন্তু রপ্তানি পণ্যে ৩০ শতাংশ স্থানীয় মূল্য সংযোজন নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। কারণ আমদানি নীতি আদেশে এটি ২০ শতাংশ ধরা আছে। এই জটিলতা তুলে ধরে বিকেএমইএ-এর সভাপতি একেএম সেলিম ওসমান চলতি সপ্তাহে অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, বস্ত্র খাতে এফওবি রপ্তানি মূল্যের ওপর নগদ সহায়তা প্রদান করা হয় না। সাধারণত রপ্তানি মূল্য থেকে আমদানি মূল্য বাদ দেওয়া হয়। এরপর স্থানীয় মূল্য সংযোজন বাদ দিয়ে স্থানীয় বস্ত্রের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে বস্ত্রের মূল্য বা স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ মূল্য যদি ওই মূল্য (উপরিউক্ত হিসাব) থেকে বেশি হয়, সেক্ষেত্রে আমদানি নীতির আদেশ অনুযায়ী স্থানীয় মূল্য সংযোজন বাবদ ২০ শতাংশ ধরে বাদ দিতে হবে। এই পদ্ধতিতে বস্ত্র রপ্তানির ৮০ শতাংশের ওপর উদ্যোক্তারা নগদ সহায়তা পেয়ে থাকেন, যা বর্তমানে পেয়ে আসছেন।

চিঠিতে আরও বলা হয়, প্রজ্ঞাপনের সপ্তম অনুচ্ছেদে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সেটি বস্ত্র খাতের জন্য প্রযোজ্য নয়। এজন্য এটি স্পষ্টীকরণ করা জরুরি। অন্যথায় বস্ত্র খাতের নগদ সহায়তার আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিরীক্ষা কার্যক্রমের নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হবে। পাশাপাশি আমদানি নীতিতে প্রণোদনার জন্য স্থানীয় মূল্য সংযোজন ২০ শতাংশ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সেটি ৩০ শতাংশ-এ ধরনের পৃথক হার সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তার হিসাবকে জটিলতায় ফেলবে। পাশাপাশি ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য অর্থমন্ত্রীকে ওই চিঠির মাধ্যমে অনুরোধ করা হয়।

এ শিল্পের এক উদ্যোক্তা জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের আগে একজন উদ্যোক্তা ১ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করার পর সেখান থেকে স্থানীয় মূল্য সংযোজন ২০ শতাংশ বাদ দেওয়া হতো। এতে প্রকৃত রপ্তানি মূল্য ৮০ শতাংশ ধরে এর ওপর ৪ শতাংশ হারে দেওয়া হয় নগদ প্রণোদনা। আমদানি নীতির আদেশ অনুসারে এটি করা হয়। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ১ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি থেকে স্থানীয় মূল্য সংযোজন বাবদ ৩০ হাজার ডলার বাদ দিতে হবে। ফলে প্রকৃত রপ্তানি মূল্য হবে ৭০ হাজার ডলার। যার ওপর ৪ শতাংশ হারে প্রণোদনা নির্ধারণ করা হবে। তবে নতুন এই নিয়মে উদ্যোক্তাদের রপ্তানি প্রণোদনা পাওয়ার পরিমাণ কমবে, যা সংশোধন করার দাবি জানিয়েছে বিকেএমইএ।

সরকারের প্রজ্ঞাপন জটিলতায় রপ্তানি আয়ের শীর্ষ খাত তৈরি পোশাক শিল্পের প্রণোদনায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে অডিট বিভাগের হয়রানির মুখে পড়তে হবে সংশ্লিষ্ট শিল্প উদ্যোক্তাদের। আমদানি নীতি ও জারীকৃত প্রজ্ঞাপনে প্রণোদনার হিসাব পৃথক হারে নির্ধারণ করায় সংকট তৈরি হয়েছে, যা প্রণোদনার হিসাবকে আরও জটিল করে তুলবে। এতে উদ্যোক্তারা বঞ্চিত হবেন সরকার ঘোষিত প্রণোদনার ন্যায্য পাওনা থেকে। এমন সব আশঙ্কার কথা তুলে ধরে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালকে চিঠি দিয়েছে বিকেএমইএ। চিঠিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের বক্তব্যকে আরও স্পষ্টীকরণ করার অনুরোধ জানানো হয়। চিঠির অনুলিপি বাণিজ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে পাওয়া গেছে এ তথ্য।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. হাতেম যুগান্তরকে বলেন, তৈরি পোশাক রপ্তানিতে প্রণোদনা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক যে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে, এতে উদ্যোক্তারা ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন। কারণ, প্রজ্ঞাপনে রপ্তানি প্রণোদনার যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তা বস্ত্র খাতের জন্য প্রযোজ্য নয়। আমদানি নীতির আদেশে প্রণোদনা পাওয়ার একটি হিসাব দেওয়া আছে। ওই হিসাব অনুযায়ী এতদিন উদ্যোক্তারা প্রণোদনার হিসাব করেছেন। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, সরকার বস্ত্র খাতের উন্নয়নে প্রণোদনা দিচ্ছে। অথচ কিছু কর্মকর্তা পেছন থেকে নানা জটিলতা তৈরি করে প্রণোদনার লাগাম টেনে ধরার চেষ্টা করছেন। কিন্তু এটি অব্যাহত থাকলে সংকট আরও বাড়বে। মনে রাখতে হবে, করোনা মহামারির বড় আঘাত এ সেক্টরের ওপর দিয়ে বয়ে গেছে। সংকটময় সময় এখনো পার করছে।

জানা যায়, তৈরি পোশাকসহ ৩৮টি রপ্তানি পণ্যের বিপরীতে প্রণোদনা দেওয়ার হার পুনর্নির্ধারণ করে ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন জারি করে। সেখানে বলা হয়, রপ্তানিমুখী পোশাক খাতের (নিটওয়্যার, ওভেন ও সোয়েটার) অন্তর্ভুক্ত সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের নগদ সহায়তা ৪ শতাংশ হারে দেওয়া হবে। এছাড়া তৈরি পোশাক খাত বিশেষ নগদ সহায়তা পাবে একই হারে। তবে সপ্তম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, প্রযোজ্য সব খাতে নগদ সহায়তা, ভর্তুকি ও রপ্তানি প্রণোদনা পাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট রপ্তানির বিপরীতে ৩০ শতাংশ দেশীয় মূল্য সংযোজন থাকতে হবে। সেখানে আরও বলা হয়, সংশ্লিষ্ট পণ্যে স্থানীয় মূল্য সংযোজনের মাত্রা নির্ণয়নের বিষয়ে নির্দেশনার অবর্তমানে নিট এফওবি রপ্তানি মূল্য থেকে উৎপাদনে ব্যবহারিত আমদানি অংশ বাদ দিয়ে হিসাব করতে হবে। অর্থাৎ একশ টাকার পণ্য রপ্তানি হলে সেখান থেকে স্থানীয় মূল্য সংযোজন ৩০ শতাংশ বাদ দিতে হবে। এতে প্রকৃত রপ্তানি মূল্য হবে ৭০ টাকা। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, এই ৭০ টাকার ওপর ৪ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন মর্মে ঘোষণা দেওয়া হয়।

কিন্তু রপ্তানি পণ্যে ৩০ শতাংশ স্থানীয় মূল্য সংযোজন নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। কারণ আমদানি নীতি আদেশে এটি ২০ শতাংশ ধরা আছে। এই জটিলতা তুলে ধরে বিকেএমইএ-এর সভাপতি একেএম সেলিম ওসমান চলতি সপ্তাহে অর্থমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেন, বস্ত্র খাতে এফওবি রপ্তানি মূল্যের ওপর নগদ সহায়তা প্রদান করা হয় না। সাধারণত রপ্তানি মূল্য থেকে আমদানি মূল্য বাদ দেওয়া হয়। এরপর স্থানীয় মূল্য সংযোজন বাদ দিয়ে স্থানীয় বস্ত্রের মূল্য নির্ধারণ করা হয়। এক্ষেত্রে বস্ত্রের মূল্য বা স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ মূল্য যদি ওই মূল্য (উপরিউক্ত হিসাব) থেকে বেশি হয়, সেক্ষেত্রে আমদানি নীতির আদেশ অনুযায়ী স্থানীয় মূল্য সংযোজন বাবদ ২০ শতাংশ ধরে বাদ দিতে হবে। এই পদ্ধতিতে বস্ত্র রপ্তানির ৮০ শতাংশের ওপর উদ্যোক্তারা নগদ সহায়তা পেয়ে থাকেন, যা বর্তমানে পেয়ে আসছেন।

চিঠিতে আরও বলা হয়, প্রজ্ঞাপনের সপ্তম অনুচ্ছেদে যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে সেটি বস্ত্র খাতের জন্য প্রযোজ্য নয়। এজন্য এটি স্পষ্টীকরণ করা জরুরি। অন্যথায় বস্ত্র খাতের নগদ সহায়তার আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিরীক্ষা কার্যক্রমের নানা ধরনের হয়রানির শিকার হতে হবে। পাশাপাশি আমদানি নীতিতে প্রণোদনার জন্য স্থানীয় মূল্য সংযোজন ২০ শতাংশ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে সেটি ৩০ শতাংশ-এ ধরনের পৃথক হার সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তার হিসাবকে জটিলতায় ফেলবে। পাশাপাশি ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত হবেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য অর্থমন্ত্রীকে ওই চিঠির মাধ্যমে অনুরোধ করা হয়।

এ শিল্পের এক উদ্যোক্তা জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের আগে একজন উদ্যোক্তা ১ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করার পর সেখান থেকে স্থানীয় মূল্য সংযোজন ২০ শতাংশ বাদ দেওয়া হতো। এতে প্রকৃত রপ্তানি মূল্য ৮০ শতাংশ ধরে এর ওপর ৪ শতাংশ হারে দেওয়া হয় নগদ প্রণোদনা। আমদানি নীতির আদেশ অনুসারে এটি করা হয়। এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ১ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি থেকে স্থানীয় মূল্য সংযোজন বাবদ ৩০ হাজার ডলার বাদ দিতে হবে। ফলে প্রকৃত রপ্তানি মূল্য হবে ৭০ হাজার ডলার। যার ওপর ৪ শতাংশ হারে প্রণোদনা নির্ধারণ করা হবে। তবে নতুন এই নিয়মে উদ্যোক্তাদের রপ্তানি প্রণোদনা পাওয়ার পরিমাণ কমবে, যা সংশোধন করার দাবি জানিয়েছে বিকেএমইএ।

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

আরও কত বছর চাপে থাকবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?

বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও এক বছর চাপে থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপি কমে ৪ শতাংশ হবে। তবে...

ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে কেন?

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে। এর ফলে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, টাকার মান কমে যাওয়ার পেছেনে বেশ কিছু...

প্যারিসে গাড়ির প্রদর্শনীতে চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ির আধিপত্য

চীনা পণ্য আমদানিকে নিরুৎসাহিত করতে বরাবরই শুল্ক আরোপের চর্চা অব্যাহত রেখেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এই ধারাবাহিকতায় চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে আগামী পাঁচ বছরে শুল্ক ১০...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।