আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে সহায়তা করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।একইসঙ্গে তারা সংস্কার চাচ্ছেন, সংস্কার তো অবশ্যই দরকার বলে জানান তিনি। সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লায়ে সেকের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এসেছিলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। আমিই তাকে নিয়ে গিয়েছিলাম।
রোহিঙ্গারা তো এখনো যায়নি, যে কারণে সেই সম্পর্ক আছে। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের জন্য কাজ করে। তারা বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চান। বিশ্বব্যাংক যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংস্কার চাচ্ছে, এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সংস্কার তারা চাচ্ছেন। সংস্কারতো অবশ্যই দরকার। তারা বলেছেন, সহায়তা করতে প্রস্তুত।
তবে কোনো কোনো জায়গায় সহায়তা দরকার, তা নিয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করেন, দেখি আমরা, কাজ শুরু করি। আমাদের মধ্যে ব্যাপক একটা সম্পর্ক রয়েছে। তারা সেটা অব্যাহত রাখবেন।
এর আগে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লায়ে সেক বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করেছি। আরও ১৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি রয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জ্বালানি, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই সহায়তা করা হবে। বাংলাদেশের ২০৪১ সালের পরিকল্পনা সামনে রেখে অর্থ সহায়তা যেমন দরকার, তেমনই সংস্কারও করতে হবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এসেছিলেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। আমিই তাকে নিয়ে গিয়েছিলাম।
রোহিঙ্গারা তো এখনো যায়নি, যে কারণে সেই সম্পর্ক আছে। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের জন্য কাজ করে। তারা বাংলাদেশকে সহায়তা করতে চান। বিশ্বব্যাংক যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সংস্কার চাচ্ছে, এ নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সংস্কার তারা চাচ্ছেন। সংস্কারতো অবশ্যই দরকার। তারা বলেছেন, সহায়তা করতে প্রস্তুত।
তবে কোনো কোনো জায়গায় সহায়তা দরকার, তা নিয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করেন, দেখি আমরা, কাজ শুরু করি। আমাদের মধ্যে ব্যাপক একটা সম্পর্ক রয়েছে। তারা সেটা অব্যাহত রাখবেন।
এর আগে বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুল্লায়ে সেক বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা করেছি। আরও ১৬ বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি রয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জ্বালানি, প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই সহায়তা করা হবে। বাংলাদেশের ২০৪১ সালের পরিকল্পনা সামনে রেখে অর্থ সহায়তা যেমন দরকার, তেমনই সংস্কারও করতে হবে।