দেড় বছর পর আজ শেয়ারবাজার থেকে মূল্যস্তর উঠে গেছে। মূল্যস্তর উঠে যাওয়ার পর আজ ঢাকার শেয়ারবাজারের প্রথম ২০ মিনিটে সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে। ২০ মিনিট লেনদেনের পর ঢাকার বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ২০০ পয়েন্ট কমে গেছে।
আজ বাজারে লেনদেন শুরুই হয় বড় ধরনের দরপতনের মধ্য দিয়ে। দিনের শুরুতেই ডিএসইএক্স সূচক ২১৪ পয়েন্ট কমে যায়। পরে আবার তা কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তাতে প্রথম ২০ মিনিটে সূচক কমেছে ১৯৫ পয়েন্ট। এই সময়ে আজ ৩১৯টি কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩০২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে; ৮ টির দাম অপরিবর্তিত; দাম বেড়েছে মাত্র তিনটি কোম্পানির।
বাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘদিন পর মূল্যস্তরে ওঠে যাওয়ার পর আজ প্রথম দিনের লেনদেনে সূচক কমে যাওয়া অপ্রত্যাশিত নয়। তবে দিন যত গড়াবে পতনের ধারা ততই কমে আসবে এবং বাজার স্বাভাবিক গতি ফিরে পাবে।
একাধিক ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ নির্বাহী কর্মকর্তারা বলেছেন, সর্বনিম্ন মূল্যস্তরের কারণে অনেকে দীর্ঘদিন শেয়ার বিক্রি করতে পারেননি। ফলে মূল্যস্তরে উঠে যাওয়ার প্রথম দিনে যাদের নগদ অর্থের বেশি প্রয়োজন ছিল, তাঁদের অনেকেই শেয়ার বিক্রি করে দেন। এ ছাড়া যারা ঋণ করে শেয়ার কিনেছেন, তাঁদের অনেকে আজ এক শেয়ার বিক্রি করে আরেক শেয়ার কিনছেন বলেও জানা গেছে। এতদিন মূল্যস্তরের কারণে শেয়ার লেনদেন হয়েছে কম। ফলে আয় তেমন একটা না হলেও তাদের সুদ গুনতে হচ্ছিল। সে কারণে এই শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা আজ শেয়ার বিক্রি করেছেন। এতে বাজারে সূচকের পতন হয়েছে।
এই প্রবণতা সাময়িক বরে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্ট মানুষেরা। তাঁদের বিশ্বাস, বাজার শিগগিরই স্বাভাবিক ধারায় ফিরে আসবে।
আজ বাজারে লেনদেন শুরুই হয় বড় ধরনের দরপতনের মধ্য দিয়ে। দিনের শুরুতেই ডিএসইএক্স সূচক ২১৪ পয়েন্ট কমে যায়। পরে আবার তা কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তাতে প্রথম ২০ মিনিটে সূচক কমেছে ১৯৫ পয়েন্ট। এই সময়ে আজ ৩১৯টি কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩০২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে; ৮ টির দাম অপরিবর্তিত; দাম বেড়েছে মাত্র তিনটি কোম্পানির।
বাজার সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘদিন পর মূল্যস্তরে ওঠে যাওয়ার পর আজ প্রথম দিনের লেনদেনে সূচক কমে যাওয়া অপ্রত্যাশিত নয়। তবে দিন যত গড়াবে পতনের ধারা ততই কমে আসবে এবং বাজার স্বাভাবিক গতি ফিরে পাবে।
একাধিক ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ নির্বাহী কর্মকর্তারা বলেছেন, সর্বনিম্ন মূল্যস্তরের কারণে অনেকে দীর্ঘদিন শেয়ার বিক্রি করতে পারেননি। ফলে মূল্যস্তরে উঠে যাওয়ার প্রথম দিনে যাদের নগদ অর্থের বেশি প্রয়োজন ছিল, তাঁদের অনেকেই শেয়ার বিক্রি করে দেন। এ ছাড়া যারা ঋণ করে শেয়ার কিনেছেন, তাঁদের অনেকে আজ এক শেয়ার বিক্রি করে আরেক শেয়ার কিনছেন বলেও জানা গেছে। এতদিন মূল্যস্তরের কারণে শেয়ার লেনদেন হয়েছে কম। ফলে আয় তেমন একটা না হলেও তাদের সুদ গুনতে হচ্ছিল। সে কারণে এই শ্রেণির বিনিয়োগকারীরা আজ শেয়ার বিক্রি করেছেন। এতে বাজারে সূচকের পতন হয়েছে।
এই প্রবণতা সাময়িক বরে মনে করছেন খাত সংশ্লিষ্ট মানুষেরা। তাঁদের বিশ্বাস, বাজার শিগগিরই স্বাভাবিক ধারায় ফিরে আসবে।