ডলারের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির ধাক্কা কেটে যাওয়ায় আবারও স্বাভাবিক মুনাফার ধারায় ফিরেছে ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারে দেশীয় জায়ান্ট কোম্পানি ওয়ালটন।
কোম্পানিটি গত বছরের শেষার্ধে ৩৪০ কোটি টাকা করপরবর্তী মুনাফা করেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে এ মুনাফার পরিমাণ ছিল মাত্র ১৪ কোটি টাকা।
সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে ৩২৬ কোটি টাকা।
সম্প্রতি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ তাদের অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বছরের জুলাই-ডিসেম্বরের আয়-ব্যয়ের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। আর্থিক সেই প্রতিবেদন থেকে কোম্পানিটির মুনাফার এ তথ্য পাওয়া গেছে।
আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য বিশ্লেষণ করে ও কোম্পানি–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডলারের অতি মূল্যায়নের কারণে কোম্পানিটির লোকসান উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কমে যাওয়ায় আবারও স্বাভাবিক মুনাফার ধারায় ফিরেছে কোম্পানিটি।
২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বর সময়কালে দেশে ডলারের বিপরীতে টাকার যে অবমূল্যায়ন হয়েছিল, সে তুলনায় গত বছরের শেষ ছয় মাসে টাকার অবমূল্যায়ন কম হয়েছে।
২০২২ সালের শেষ ছয় মাসে ডলারের দামে বড় ধরনের অস্থিরতা দেখা দেয়। তাতে ৮৫ টাকার ডলারের দাম একধাক্কায় বেড়ে ১১০-১১৫ টাকায়ও উঠে গিয়েছিল।
পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপে ডলারের দামের অস্থিরতা কিছুটা কমে আসে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শে ডলারের দাম বেঁধে দেয় ব্যাংকারদের দুই সংগঠন এবিবি ও বাফেদা। তাতে ডলারের দাম গত বছরের মাঝামাঝি থেকে ব্যাংক ও খোলাবাজারে ১১০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।
তাতে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো, যা দেখা যাচ্ছে কোম্পানিগুলোর মুনাফায়। আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, দেশের বাজারে বিক্রি কমার পাশাপাশি রপ্তানিও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে ওয়ালটনের।
গত বছরের শেষ ছয় মাসে কোম্পানিটি মাত্র ১৬ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে। অথচ ২০২২ সালের শেষ ছয় মাসে কোম্পানিটির রপ্তানি করেছিল প্রায় ৮২ কোটি টাকার পণ্য। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ওয়ালটনের রপ্তানি আয় ৮০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছিল। তা সত্ত্বেও ৬ মাসে ৩৪০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে কোম্পানিটি।
কোম্পানিটি গত বছরের শেষার্ধে ৩৪০ কোটি টাকা করপরবর্তী মুনাফা করেছে। ২০২২ সালের একই সময়ে এ মুনাফার পরিমাণ ছিল মাত্র ১৪ কোটি টাকা।
সেই হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির মুনাফা বেড়েছে ৩২৬ কোটি টাকা।
সম্প্রতি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ তাদের অর্ধবার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
গত বছরের জুলাই-ডিসেম্বরের আয়-ব্যয়ের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে। আর্থিক সেই প্রতিবেদন থেকে কোম্পানিটির মুনাফার এ তথ্য পাওয়া গেছে।
আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য বিশ্লেষণ করে ও কোম্পানি–সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডলারের অতি মূল্যায়নের কারণে কোম্পানিটির লোকসান উল্লেখযোগ্য পরিমাণ কমে যাওয়ায় আবারও স্বাভাবিক মুনাফার ধারায় ফিরেছে কোম্পানিটি।
২০২২ সালের জুলাই-ডিসেম্বর সময়কালে দেশে ডলারের বিপরীতে টাকার যে অবমূল্যায়ন হয়েছিল, সে তুলনায় গত বছরের শেষ ছয় মাসে টাকার অবমূল্যায়ন কম হয়েছে।
২০২২ সালের শেষ ছয় মাসে ডলারের দামে বড় ধরনের অস্থিরতা দেখা দেয়। তাতে ৮৫ টাকার ডলারের দাম একধাক্কায় বেড়ে ১১০-১১৫ টাকায়ও উঠে গিয়েছিল।
পরে বাংলাদেশ ব্যাংকের হস্তক্ষেপে ডলারের দামের অস্থিরতা কিছুটা কমে আসে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শে ডলারের দাম বেঁধে দেয় ব্যাংকারদের দুই সংগঠন এবিবি ও বাফেদা। তাতে ডলারের দাম গত বছরের মাঝামাঝি থেকে ব্যাংক ও খোলাবাজারে ১১০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।
তাতে অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো, যা দেখা যাচ্ছে কোম্পানিগুলোর মুনাফায়। আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, দেশের বাজারে বিক্রি কমার পাশাপাশি রপ্তানিও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে ওয়ালটনের।
গত বছরের শেষ ছয় মাসে কোম্পানিটি মাত্র ১৬ কোটি টাকার পণ্য রপ্তানি করেছে। অথচ ২০২২ সালের শেষ ছয় মাসে কোম্পানিটির রপ্তানি করেছিল প্রায় ৮২ কোটি টাকার পণ্য। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ওয়ালটনের রপ্তানি আয় ৮০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছিল। তা সত্ত্বেও ৬ মাসে ৩৪০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে কোম্পানিটি।