সৌদি জিডিপিতে কমে আসবে জ্বালানি তেলের অবদান

জ্বালানি তেলবহির্ভূত খাতে সৌদি আরবের জিডিপি ২০৩০ সালের মধ্যে ৬ শতাংশীয় পয়েন্ট পর্যন্ত বাড়তে পারে। এর বিপরীতে জ্বালানি তেলের অবদান কমতে পারে ৪-৬ শতাংশ। সম্প্রতি ঋণমান নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপি গ্লোবালের এক প্রতিবেদনে এ আভাস দেয়া হয়েছে।
অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে সৌদি সরকার যে রূপরেখা নিয়েছে, তাতে গত এক দশকে দেশটির জ্বালানি তেলবহির্ভূত খাত শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছে। চলতি বছর সৌদি জিডিপিতে জ্বালানি তেল খাতের অবদান থাকবে ৩০ শতাংশ। এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল আভাস দিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এটি কমে দাঁড়ায় ২৪ থেকে ২৬ শতাংশে। হাইড্রোকার্বন নির্ভরতা কমানোর ক্ষেত্রে এ পরিবর্তনকে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে মূল্যায়ন করেছে সংস্থাটি।
এ রূপান্তরে মুখ্য ভূমিকা রাখবে ‘ভিশন ২০৩০’-এর অধীনে নেয়া মেগা প্রকল্পগুলো। এসব প্রকল্পের আর্থিক পরিমাণ ১ লাখ কোটি বা ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি। এর প্রায় অর্ধেক প্রকল্প পর্যটন-নির্ভর ‘নিওম’ প্রকল্পের অধীনে বাস্তবায়ন হচ্ছে।
সৌদি অর্থনীতিতে জ্বালানি তেলের অবদান কমে যাওয়ার পেছনে একাধিক অনুঘটক রয়েছে। প্রথমত, দেশটির অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেড়ে গেছে। এছাড়া সৌদি সরকার বিনোদন ব্যয় বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। কারণ আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে দেশটিতে বিনোদন ব্যয় অন্যান্য দেশের চেয়ে কম।
তবে জিডিপিতে ভারসাম্য বজায় রাখতে জ্বালানি তেল উত্তোলন বাড়ানোর লক্ষ্যও রয়েছে সৌদি সরকারের। ২০২৮ সালের মধ্যে দৈনিক উত্তোলন বাড়িয়ে ১ কোটি ১০ লাখ ব্যারেলে উন্নীত করতে চায় তারা।

জ্বালানি তেলবহির্ভূত খাতে সৌদি আরবের জিডিপি ২০৩০ সালের মধ্যে ৬ শতাংশীয় পয়েন্ট পর্যন্ত বাড়তে পারে। এর বিপরীতে জ্বালানি তেলের অবদান কমতে পারে ৪-৬ শতাংশ। সম্প্রতি ঋণমান নির্ধারণকারী প্রতিষ্ঠান এসঅ্যান্ডপি গ্লোবালের এক প্রতিবেদনে এ আভাস দেয়া হয়েছে।
অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনতে সৌদি সরকার যে রূপরেখা নিয়েছে, তাতে গত এক দশকে দেশটির জ্বালানি তেলবহির্ভূত খাত শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছে। চলতি বছর সৌদি জিডিপিতে জ্বালানি তেল খাতের অবদান থাকবে ৩০ শতাংশ। এসঅ্যান্ডপি গ্লোবাল আভাস দিয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এটি কমে দাঁড়ায় ২৪ থেকে ২৬ শতাংশে। হাইড্রোকার্বন নির্ভরতা কমানোর ক্ষেত্রে এ পরিবর্তনকে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে মূল্যায়ন করেছে সংস্থাটি।
এ রূপান্তরে মুখ্য ভূমিকা রাখবে ‘ভিশন ২০৩০’-এর অধীনে নেয়া মেগা প্রকল্পগুলো। এসব প্রকল্পের আর্থিক পরিমাণ ১ লাখ কোটি বা ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি। এর প্রায় অর্ধেক প্রকল্প পর্যটন-নির্ভর ‘নিওম’ প্রকল্পের অধীনে বাস্তবায়ন হচ্ছে।
সৌদি অর্থনীতিতে জ্বালানি তেলের অবদান কমে যাওয়ার পেছনে একাধিক অনুঘটক রয়েছে। প্রথমত, দেশটির অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেড়ে গেছে। এছাড়া সৌদি সরকার বিনোদন ব্যয় বাড়ানোর পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। কারণ আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে দেশটিতে বিনোদন ব্যয় অন্যান্য দেশের চেয়ে কম।
তবে জিডিপিতে ভারসাম্য বজায় রাখতে জ্বালানি তেল উত্তোলন বাড়ানোর লক্ষ্যও রয়েছে সৌদি সরকারের। ২০২৮ সালের মধ্যে দৈনিক উত্তোলন বাড়িয়ে ১ কোটি ১০ লাখ ব্যারেলে উন্নীত করতে চায় তারা।

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর আবারও চীনে রপ্তানির জন্য বিশেষভাবে নতুন চিপ ডিজাইন করতে শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া।এনভিডিয়া জানান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা...

বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

বিশ্বের ধনীতম পরিবার ৪৩২ ‍বিলিয়ন ডলারের মালিক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।বাংলাদেশের সর্বশেষ বাজেটের সাড়ে ছয় গুণ! আর এ...

আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ ব্যবহার করেন এই অ্যাপটি!

আমেরিকার মোট জনসংখ্যা বর্তমানে ৩৪ কোটি। অথচ একটি অ্যাপের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা তার চেয়েও ১ কোটি বেশি, অর্থাৎ ৩৫ কোটি। বলা হচ্ছে গুগলের...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।