সরকারের বেঁধে দেয়া দরে কেন মিলছে না ডিম-মুরগি?

সরকারের বেধে দেয়া দামে মিলছে না । বয়লার ও সোনালি মুরগি এবং ফার্মের ডিম। জানা গেছে বেঁধে দেয়া দামে নয়। বরং আগের দামে বিক্রি হচ্ছে এসব পণ্য। এমনকি অনেক জায়গায় বেড়েছে মুরগির দাম। বিক্রেতারা বলছেন, খামারিদের কাছ থেকে বেশি দামে ডিম ও মুরগি কিনতে হচ্ছে তাদের। এজন্য কম দামে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
৩-৪ বছর আগেও, প্রতি পিস ডিম বিক্রি হতো ৮ টাকা দরে। সেই ডিমের গুণগত মান পরিবর্তন না হলেও। এখন তা বিক্রি করছেন হচ্ছে প্রায় ১৪ টাকা দরে।


তবে ডিমের দাম কিছুটা কম। রাজধানীর কাওরান বাজারে। এখানে খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১৩ টাকায়। সেই হিসেবে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। যদিও ভোক্তা পর্যায়ে, প্রতিপিস ডিমের সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য ১১ টাকা ৮৭ পয়সা, নির্ধারণ করে দেয় সরকার। তবে সে দানে ডিম মিলছে না কোন দোকানে।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী। উৎপাদক পর্যায়ে, প্রতিপিস ডিমের দাম ১০ টাকা ৫৮ পয়সা আর পাইকারিতে দর বেঁধে দেওয়া হয়েছে ১১ টাকা ১ পয়সা। তবে বিক্রেতাদের দাবি। বেঁধে দেয়া দরে, ডিম কিনতে পারছেন না তারা। তাই বিক্রি করতে হচ্ছে বাড়তি দরে।

ডিমের পাশাপাশি, বেঁধে দেয়া হয়েছে মুরগির বিক্রয় মূল্য। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সোনালী মুরগির উৎপাদক পর্যায়ে, কেজি প্রতি দাম ২৬০ টাকা ৭৮ পয়সা। পাইকারি দর ২৬৪ টাকা ৫৭ পয়সা। আর খুচরা পর্যায়ে, কেজি প্রতি, সোনালি মুরগির দাম ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া বয়লার মুরগির দাম। নির্ধারণ করা হয় উৎপাদক পর্যায়ে , কেজিপ্রতি ১৬৮ টাকা ৯১ পয়সা। পাইকারি ১৭২ টাকা ৬১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১৭ ৯ টাকা ৫৯ পয়সা।
তবে কিছুটা কমেছে সোনালী মুরগীর দাম। আগের সপ্তাহের চেয়ে। কেজি প্রতি অন্তত ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে। কেজিপতি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৫৫ টাকায়। তবে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে বয়লার মুরগির দাম। বিক্রি হচ্ছে ২৮৫ থেকে ২৯০ টাকা কেজিতে।

ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজার তদারকির অভাবেই দামের তারতম্য হচ্ছে। যা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি তাদের। এর আগেও দাম বেঁধে দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছিল সরকার। গত বছরের সেপ্টেম্বরে, বেধে দেওয়া হয়েছিল। আলু, ডিম ও দেশি পিয়াজের দাম। কিন্তু বাজারে ওই দাম কার্যকর হয়নি

সরকারের বেধে দেয়া দামে মিলছে না । বয়লার ও সোনালি মুরগি এবং ফার্মের ডিম। জানা গেছে বেঁধে দেয়া দামে নয়। বরং আগের দামে বিক্রি হচ্ছে এসব পণ্য। এমনকি অনেক জায়গায় বেড়েছে মুরগির দাম। বিক্রেতারা বলছেন, খামারিদের কাছ থেকে বেশি দামে ডিম ও মুরগি কিনতে হচ্ছে তাদের। এজন্য কম দামে বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
৩-৪ বছর আগেও, প্রতি পিস ডিম বিক্রি হতো ৮ টাকা দরে। সেই ডিমের গুণগত মান পরিবর্তন না হলেও। এখন তা বিক্রি করছেন হচ্ছে প্রায় ১৪ টাকা দরে।


তবে ডিমের দাম কিছুটা কম। রাজধানীর কাওরান বাজারে। এখানে খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিম বিক্রি হচ্ছে ১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১৩ টাকায়। সেই হিসেবে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। যদিও ভোক্তা পর্যায়ে, প্রতিপিস ডিমের সর্বোচ্চ বিক্রয়মূল্য ১১ টাকা ৮৭ পয়সা, নির্ধারণ করে দেয় সরকার। তবে সে দানে ডিম মিলছে না কোন দোকানে।

সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী। উৎপাদক পর্যায়ে, প্রতিপিস ডিমের দাম ১০ টাকা ৫৮ পয়সা আর পাইকারিতে দর বেঁধে দেওয়া হয়েছে ১১ টাকা ১ পয়সা। তবে বিক্রেতাদের দাবি। বেঁধে দেয়া দরে, ডিম কিনতে পারছেন না তারা। তাই বিক্রি করতে হচ্ছে বাড়তি দরে।

ডিমের পাশাপাশি, বেঁধে দেয়া হয়েছে মুরগির বিক্রয় মূল্য। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সোনালী মুরগির উৎপাদক পর্যায়ে, কেজি প্রতি দাম ২৬০ টাকা ৭৮ পয়সা। পাইকারি দর ২৬৪ টাকা ৫৭ পয়সা। আর খুচরা পর্যায়ে, কেজি প্রতি, সোনালি মুরগির দাম ২৬৯ টাকা ৬৪ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া বয়লার মুরগির দাম। নির্ধারণ করা হয় উৎপাদক পর্যায়ে , কেজিপ্রতি ১৬৮ টাকা ৯১ পয়সা। পাইকারি ১৭২ টাকা ৬১ পয়সা ও খুচরা পর্যায়ে ১৭ ৯ টাকা ৫৯ পয়সা।
তবে কিছুটা কমেছে সোনালী মুরগীর দাম। আগের সপ্তাহের চেয়ে। কেজি প্রতি অন্তত ১০ থেকে ১৫ টাকা কমে। কেজিপতি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৫৫ টাকায়। তবে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে বয়লার মুরগির দাম। বিক্রি হচ্ছে ২৮৫ থেকে ২৯০ টাকা কেজিতে।

ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজার তদারকির অভাবেই দামের তারতম্য হচ্ছে। যা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দাবি তাদের। এর আগেও দাম বেঁধে দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছিল সরকার। গত বছরের সেপ্টেম্বরে, বেধে দেওয়া হয়েছিল। আলু, ডিম ও দেশি পিয়াজের দাম। কিন্তু বাজারে ওই দাম কার্যকর হয়নি

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর আবারও চীনে রপ্তানির জন্য বিশেষভাবে নতুন চিপ ডিজাইন করতে শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া।এনভিডিয়া জানান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা...

বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

বিশ্বের ধনীতম পরিবার ৪৩২ ‍বিলিয়ন ডলারের মালিক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।বাংলাদেশের সর্বশেষ বাজেটের সাড়ে ছয় গুণ! আর এ...

আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ ব্যবহার করেন এই অ্যাপটি!

আমেরিকার মোট জনসংখ্যা বর্তমানে ৩৪ কোটি। অথচ একটি অ্যাপের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা তার চেয়েও ১ কোটি বেশি, অর্থাৎ ৩৫ কোটি। বলা হচ্ছে গুগলের...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।