আর্থিক সংকটে টাইটানিক নির্মাতা প্রতিষ্ঠান

দেউলিয়াত্বের মুখে পড়েছে টাইটানিক জাহাজের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ। ১৬৩ বছরের সংস্থাটি এর আগে আর্থিক সংকটের মুখে পড়লেও পরিস্থিতি তখন এতটা খারাপ হয়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবে নিজেদের দেউলিয়াত্বের আবেদন করতে যাচ্ছে এ ঐতিহাসিক জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। শিগগিরই এ বিষয়ে প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শুরু হবে। এর মাধ্যমে হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফের সামনে আসতে পারে পুনর্গঠনের সুযোগ। এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, সম্প্রতি ২০ কোটি ডলারের আর্থিক সহায়তার আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে ইউকে এক্সপোর্ট ফাইন্যান্স।
এতে বিদ্যমান আর্থিক চাপ আরো ঘনীভূত হয়েছে। এ কারণে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর জন্য যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের মতো হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফের প্রধান কার্যক্রমগুলো চালু থাকলেও কর্মী ছাঁটাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। সংস্থাটি তার মূল কার্যক্রম বিক্রির পরিকল্পনা করছে এবং নতুন অর্থায়নের সন্ধান করছে ।
হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ ২০১৯ সালেও দেউলিয়াত্বের মুখোমুখি হয়েছিল, সে সময় ব্রিটিশ জ্বালানি কোম্পানি ইনফ্রাস্ট্রাটা মালিকানা কিনে নেয়। এরপর প্রতিষ্ঠানটি জাহাজ মেরামত ও সবুজ জ্বালানিভিত্তিক প্রকল্পে কাজ করছে, যার মধ্যে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের আইল্যান্ডমাগি গ্যাস স্টোরেজ প্রকল্পও রয়েছে। যুক্তরাজ্যের শ্রমিক ইউনিয়ন জিএমবি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, যাতে কোনো বেসরকারি সংস্থা পরিস্থিতির সুযোগ নিতে না পারে এবং যুক্তরাজ্যের জাহাজ নির্মাণ রক্ষা করা হয়।
কোম্পানির সমস্যা সমাধানে বাজারই ভালোভাবে কাজ করবে এবং সরকারি অর্থায়ন ঝুঁকিপূর্ণ হবে। আরো বলা হচ্ছে, কর্মীদের চাকরি রক্ষা ও যুক্তরাজ্যে জাহাজ নির্মাণ অব্যাহত রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। ১৯১২ সালে ঐতিহাসিক সাগরযাত্রায় ডুবে যাওয়া টাইটানিক তৈরি হয় হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফের বেলফাস্ট শিপইয়ার্ডে। দুই দশকের মধ্যে গত বছর প্রথমবারের মতো এ শিপইয়ার্ডে পুরোপুরি নির্মিত একটি জাহাজ সরবরাহ করেছিল কোম্পানিটি।

দেউলিয়াত্বের মুখে পড়েছে টাইটানিক জাহাজের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ। ১৬৩ বছরের সংস্থাটি এর আগে আর্থিক সংকটের মুখে পড়লেও পরিস্থিতি তখন এতটা খারাপ হয়নি। এর পরিপ্রেক্ষিতে পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবে নিজেদের দেউলিয়াত্বের আবেদন করতে যাচ্ছে এ ঐতিহাসিক জাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। শিগগিরই এ বিষয়ে প্রশাসনিক প্রক্রিয়া শুরু হবে। এর মাধ্যমে হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফের সামনে আসতে পারে পুনর্গঠনের সুযোগ। এক বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, সম্প্রতি ২০ কোটি ডলারের আর্থিক সহায়তার আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে ইউকে এক্সপোর্ট ফাইন্যান্স।
এতে বিদ্যমান আর্থিক চাপ আরো ঘনীভূত হয়েছে। এ কারণে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর জন্য যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের মতো হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফের প্রধান কার্যক্রমগুলো চালু থাকলেও কর্মী ছাঁটাইয়ের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। সংস্থাটি তার মূল কার্যক্রম বিক্রির পরিকল্পনা করছে এবং নতুন অর্থায়নের সন্ধান করছে ।
হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফ ২০১৯ সালেও দেউলিয়াত্বের মুখোমুখি হয়েছিল, সে সময় ব্রিটিশ জ্বালানি কোম্পানি ইনফ্রাস্ট্রাটা মালিকানা কিনে নেয়। এরপর প্রতিষ্ঠানটি জাহাজ মেরামত ও সবুজ জ্বালানিভিত্তিক প্রকল্পে কাজ করছে, যার মধ্যে নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের আইল্যান্ডমাগি গ্যাস স্টোরেজ প্রকল্পও রয়েছে। যুক্তরাজ্যের শ্রমিক ইউনিয়ন জিএমবি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে, যাতে কোনো বেসরকারি সংস্থা পরিস্থিতির সুযোগ নিতে না পারে এবং যুক্তরাজ্যের জাহাজ নির্মাণ রক্ষা করা হয়।
কোম্পানির সমস্যা সমাধানে বাজারই ভালোভাবে কাজ করবে এবং সরকারি অর্থায়ন ঝুঁকিপূর্ণ হবে। আরো বলা হচ্ছে, কর্মীদের চাকরি রক্ষা ও যুক্তরাজ্যে জাহাজ নির্মাণ অব্যাহত রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে সরকার। ১৯১২ সালে ঐতিহাসিক সাগরযাত্রায় ডুবে যাওয়া টাইটানিক তৈরি হয় হারল্যান্ড অ্যান্ড উলফের বেলফাস্ট শিপইয়ার্ডে। দুই দশকের মধ্যে গত বছর প্রথমবারের মতো এ শিপইয়ার্ডে পুরোপুরি নির্মিত একটি জাহাজ সরবরাহ করেছিল কোম্পানিটি।

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর আবারও চীনে রপ্তানির জন্য বিশেষভাবে নতুন চিপ ডিজাইন করতে শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া।এনভিডিয়া জানান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা...

বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

বিশ্বের ধনীতম পরিবার ৪৩২ ‍বিলিয়ন ডলারের মালিক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।বাংলাদেশের সর্বশেষ বাজেটের সাড়ে ছয় গুণ! আর এ...

আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ ব্যবহার করেন এই অ্যাপটি!

আমেরিকার মোট জনসংখ্যা বর্তমানে ৩৪ কোটি। অথচ একটি অ্যাপের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা তার চেয়েও ১ কোটি বেশি, অর্থাৎ ৩৫ কোটি। বলা হচ্ছে গুগলের...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।