বিশ্বজুড়ে কেন বাড়ছে উইন্ড টারবাইনের চাহিদা?

বিশ্বজুড়ে জীবাশ্ম জ্বালানির উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা বাড়ছে টারবাইনের। যা ব্যবহার করা হয় বায়ু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে। চলতি বছর বৈশ্বিক উইন্ড টারবাইনের চাহিদা বেড়েছে ২৩ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায়। গবেষণা প্রতিষ্ঠান উড মেকেনজির প্রতিবেদনে, এমন তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি বলছে মূলত চীনে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা বাড়ছে উইন্ড টারবাইনের।

জলবায়ু পরিবর্তনের উদ্যোগের মধ্যে জীবাশ্ম থেকে সবুজ জ্বালানিতে ঝুঁকছে বিশ্ব। সে তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে আছে চীন। গ্লোবাল এনার্জি মনিটর ওইএম এর এক প্রতিবেদন বলছে। বিশ্বব্যাপী নবায়নযোগ্য বিদ্যুতে যে পরিমাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে, চিনে বাস্তবায়ধীন প্রকল্পের সংখ্যা তার প্রায় দ্বিগুণ।
চলতি বছরের শেষ নাগাদ দেশটিতে। বায়ু ও সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন দাঁড়াবে ১২০০ গিগাওয়াটে। সৌরশক্তি, পানি, বায়ু, বায়োগ্যাস, বায়োমাস সহ আরো কিছু মাধ্যম থেকে। পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাড়ছে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ফলে, বাড়ছে উইন্ড টারবাইনের চাহিদা। বাতাসে উইন্টার বাইং এর পাখাগুলোর ঘূর্ণনে উৎপন্ন শক্তির মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
গবেষণা সংস্থা উড ম্যাকেনজির প্রতিবেদন বলছে। ছয় মাসের ব্যবধানে বিশ্বে ৯১.২ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম টারবাইন বিক্রি হয়েছে। যার বড় অংশই বিক্রি হয়েছে চিনে। যার উপর ভর করে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্বে টারবাইন বিক্রি ছাড়িয়েছিস ৬৬ কিলোওয়াট।

শুধু বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনেই নয় টারবাইন তৈরিতেও এগিয়ে আছে চীন। মেকেনজির প্রতিবেদন বলছে চীনের টারবাই উৎপাদন সক্ষমতা ইউরোপ ও আমেরিকার চেয়ে অনেকাংশে বেশি। এমনকি চিনে তুলনায় দাম ও যোগানেও পিছিয়ে পশ্চিমা অরজিনাল ইকুপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারাস ওইএম।

তবে চীনের বাইরে চাহিদা কমেছে উইন্টার টারবাইনের বছরের ব্যবধানে বৈশ্বিক চাহিদা কমেছে ১৬ শতাংশ। অন্যদিকে ইউরোপ এবং আমেরিকায় চাহিদা কমেছে ৪৪ শতাংশ। আগের বছরের একই সময় তুলনায়।

বিশ্বের বায়ু শক্তি কোম্পানি গুলোর অন্যতম সিমেন্স। বছরের শুরুর দিকে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছিল। বায়ো বিদ্যুৎ প্রকল্পের ধীর গতি যন্ত্রাংশের সমস্যা এবং মূল্যস্ফীতির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। উইন্ড টারবাইনের বিক্রিতে।
অন্যদিকে বছরের প্রথম ছয় মাসে। ইনটেকের বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়। পশ্চিমা ওইএম কোম্পানিগুলো। যার ফলে বসে চাহিদার মাত্র ১৩ শতাংশ ধরতে পেরেছে তারা।

বিশ্বজুড়ে জীবাশ্ম জ্বালানির উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা বাড়ছে টারবাইনের। যা ব্যবহার করা হয় বায়ু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে। চলতি বছর বৈশ্বিক উইন্ড টারবাইনের চাহিদা বেড়েছে ২৩ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায়। গবেষণা প্রতিষ্ঠান উড মেকেনজির প্রতিবেদনে, এমন তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটি বলছে মূলত চীনে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা বাড়ছে উইন্ড টারবাইনের।

জলবায়ু পরিবর্তনের উদ্যোগের মধ্যে জীবাশ্ম থেকে সবুজ জ্বালানিতে ঝুঁকছে বিশ্ব। সে তালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে আছে চীন। গ্লোবাল এনার্জি মনিটর ওইএম এর এক প্রতিবেদন বলছে। বিশ্বব্যাপী নবায়নযোগ্য বিদ্যুতে যে পরিমাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে, চিনে বাস্তবায়ধীন প্রকল্পের সংখ্যা তার প্রায় দ্বিগুণ।
চলতি বছরের শেষ নাগাদ দেশটিতে। বায়ু ও সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন দাঁড়াবে ১২০০ গিগাওয়াটে। সৌরশক্তি, পানি, বায়ু, বায়োগ্যাস, বায়োমাস সহ আরো কিছু মাধ্যম থেকে। পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাড়ছে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ ফলে, বাড়ছে উইন্ড টারবাইনের চাহিদা। বাতাসে উইন্টার বাইং এর পাখাগুলোর ঘূর্ণনে উৎপন্ন শক্তির মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
গবেষণা সংস্থা উড ম্যাকেনজির প্রতিবেদন বলছে। ছয় মাসের ব্যবধানে বিশ্বে ৯১.২ গিগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম টারবাইন বিক্রি হয়েছে। যার বড় অংশই বিক্রি হয়েছে চিনে। যার উপর ভর করে চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিশ্বে টারবাইন বিক্রি ছাড়িয়েছিস ৬৬ কিলোওয়াট।

শুধু বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদনেই নয় টারবাইন তৈরিতেও এগিয়ে আছে চীন। মেকেনজির প্রতিবেদন বলছে চীনের টারবাই উৎপাদন সক্ষমতা ইউরোপ ও আমেরিকার চেয়ে অনেকাংশে বেশি। এমনকি চিনে তুলনায় দাম ও যোগানেও পিছিয়ে পশ্চিমা অরজিনাল ইকুপমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারাস ওইএম।

তবে চীনের বাইরে চাহিদা কমেছে উইন্টার টারবাইনের বছরের ব্যবধানে বৈশ্বিক চাহিদা কমেছে ১৬ শতাংশ। অন্যদিকে ইউরোপ এবং আমেরিকায় চাহিদা কমেছে ৪৪ শতাংশ। আগের বছরের একই সময় তুলনায়।

বিশ্বের বায়ু শক্তি কোম্পানি গুলোর অন্যতম সিমেন্স। বছরের শুরুর দিকে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছিল। বায়ো বিদ্যুৎ প্রকল্পের ধীর গতি যন্ত্রাংশের সমস্যা এবং মূল্যস্ফীতির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। উইন্ড টারবাইনের বিক্রিতে।
অন্যদিকে বছরের প্রথম ছয় মাসে। ইনটেকের বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়। পশ্চিমা ওইএম কোম্পানিগুলো। যার ফলে বসে চাহিদার মাত্র ১৩ শতাংশ ধরতে পেরেছে তারা।

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

আরও কত বছর চাপে থাকবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?

বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও এক বছর চাপে থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপি কমে ৪ শতাংশ হবে। তবে...

ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে কেন?

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে। এর ফলে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, টাকার মান কমে যাওয়ার পেছেনে বেশ কিছু...

প্যারিসে গাড়ির প্রদর্শনীতে চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ির আধিপত্য

চীনা পণ্য আমদানিকে নিরুৎসাহিত করতে বরাবরই শুল্ক আরোপের চর্চা অব্যাহত রেখেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এই ধারাবাহিকতায় চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে আগামী পাঁচ বছরে শুল্ক ১০...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।