এবারের পোশাক শ্রমিকদের যত দাবি-দাওয়া

এবারে শ্রমিকদের দাবি অন্তত ২০ ধরনের। একাধিক কারখানার লিখিত দাবিগুলোর মধ্যে আছে, বার্ষিক প্রণোদনা ৫ শতাংশ থেকে বাড়ানো, প্রভিডেন্ট ফান্ড চালু, ১৫ দিন পিতৃত্বকালীন ছুটি, টিফিন বিল ৩৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ টাকা, হাজিরা বোনাস বৃদ্ধি, মাতৃত্বকালীন ছুটি বাড়িয়ে ৬ মাস করা, মোট বেতনের সমান ঈদ বোনাস দেওয়া, শুক্রবার কাজ করলে দুপুরের খাবারের বিল বৃদ্ধি, উৎসব ছুটি ২০ দিন, অর্জিত ছুটি ৩০ দিন, চিকিৎসাকালীন ছুটি ২০ দিন করা এবং বেতন দিতে হবে মাস শেষে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে।
শ্রমিকদের বাকি দাবি হচ্ছে, একবার বিনা মূল্যে আল্ট্রাসনোগ্রামের ব্যবস্থা করা, মেয়েদের স্যানিটারি ন্যাপকিন দেওয়া, ডে কেয়ার সুবিধা বৃদ্ধি, মাসিককালীন সময়ে দুই দিন ছুটি মঞ্জুর, এটিএম বুথ স্থাপন, গর্ভকালীন সময়ে ভিটামিন সি প্রদান এবং চক্ষু পরীক্ষা ও সানগ্লাস প্রদান ইত্যাদি।
পোশাক খাতে ২০২৩ সালে ঘোষিত সর্বশেষ নিম্নতম মজুরির ক্ষেত্রে শ্রমিকপক্ষের প্রস্তাব ছিল২০ হাজার ৩৯৩ টাকা, আর মালিকপক্ষের প্রস্তাব ছিল ১০ হাজার ৪০০ টাকা। মালিকদের প্রস্তাবে শ্রমিকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলনে নামলে চার পোশাকশ্রমিক মারা যান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে মালিকপক্ষ নতুন করে সাড়ে ১২ হাজার টাকা মজুরির প্রস্তাব দিলে পরে সেটিই চূড়ান্ত হয়। তারপরেও আন্দোলন চললে তা দমন করতে ৪৩টি মামলা এবং ১১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সেই মজুরি নিয়ে অসন্তোষ থাকলেও এবার সরকার পতনের পরে মজুরি বাড়ানোর দাবি করছে না শ্রমিকপক্ষ। বরং তারা কিছু সুযোগ-সুবিধা চাচ্ছে

এবারে শ্রমিকদের দাবি অন্তত ২০ ধরনের। একাধিক কারখানার লিখিত দাবিগুলোর মধ্যে আছে, বার্ষিক প্রণোদনা ৫ শতাংশ থেকে বাড়ানো, প্রভিডেন্ট ফান্ড চালু, ১৫ দিন পিতৃত্বকালীন ছুটি, টিফিন বিল ৩৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০ টাকা, হাজিরা বোনাস বৃদ্ধি, মাতৃত্বকালীন ছুটি বাড়িয়ে ৬ মাস করা, মোট বেতনের সমান ঈদ বোনাস দেওয়া, শুক্রবার কাজ করলে দুপুরের খাবারের বিল বৃদ্ধি, উৎসব ছুটি ২০ দিন, অর্জিত ছুটি ৩০ দিন, চিকিৎসাকালীন ছুটি ২০ দিন করা এবং বেতন দিতে হবে মাস শেষে ৫ কর্মদিবসের মধ্যে।
শ্রমিকদের বাকি দাবি হচ্ছে, একবার বিনা মূল্যে আল্ট্রাসনোগ্রামের ব্যবস্থা করা, মেয়েদের স্যানিটারি ন্যাপকিন দেওয়া, ডে কেয়ার সুবিধা বৃদ্ধি, মাসিককালীন সময়ে দুই দিন ছুটি মঞ্জুর, এটিএম বুথ স্থাপন, গর্ভকালীন সময়ে ভিটামিন সি প্রদান এবং চক্ষু পরীক্ষা ও সানগ্লাস প্রদান ইত্যাদি।
পোশাক খাতে ২০২৩ সালে ঘোষিত সর্বশেষ নিম্নতম মজুরির ক্ষেত্রে শ্রমিকপক্ষের প্রস্তাব ছিল২০ হাজার ৩৯৩ টাকা, আর মালিকপক্ষের প্রস্তাব ছিল ১০ হাজার ৪০০ টাকা। মালিকদের প্রস্তাবে শ্রমিকেরা ক্ষুব্ধ হয়ে আন্দোলনে নামলে চার পোশাকশ্রমিক মারা যান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে মালিকপক্ষ নতুন করে সাড়ে ১২ হাজার টাকা মজুরির প্রস্তাব দিলে পরে সেটিই চূড়ান্ত হয়। তারপরেও আন্দোলন চললে তা দমন করতে ৪৩টি মামলা এবং ১১৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। সেই মজুরি নিয়ে অসন্তোষ থাকলেও এবার সরকার পতনের পরে মজুরি বাড়ানোর দাবি করছে না শ্রমিকপক্ষ। বরং তারা কিছু সুযোগ-সুবিধা চাচ্ছে

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

আরও কত বছর চাপে থাকবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?

বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও এক বছর চাপে থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপি কমে ৪ শতাংশ হবে। তবে...

ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে কেন?

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে। এর ফলে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, টাকার মান কমে যাওয়ার পেছেনে বেশ কিছু...

প্যারিসে গাড়ির প্রদর্শনীতে চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ির আধিপত্য

চীনা পণ্য আমদানিকে নিরুৎসাহিত করতে বরাবরই শুল্ক আরোপের চর্চা অব্যাহত রেখেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এই ধারাবাহিকতায় চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে আগামী পাঁচ বছরে শুল্ক ১০...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।