রফতানি নিয়ে বাংলাদেশকে বড় সুখবর দিয়েছে চীন। চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে বেইজিং।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং স্বল্পোন্নত এলডিসি দেশগুলোকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেয়ার ঘোষণা দেন। আগামী ১ ডিডেম্বর থেকে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে এমন স্বল্পোন্নত দেশগুলো এলডিসি পণ্য প্রবেশে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে।
বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক পরাশক্তি ও শীর্ষ রফতানিকারক দেশ চীন। দেশটি ২০১৫ সালে কয়েকটি স্বল্পোন্নত দেশে তাদের পণ্যের ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত বাণিজ্য সুবিধা বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়।
পরবর্তী সময়ে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ট্যারিফ লাইনের আওতায় ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশী পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা কার্যকর করে। সবশেষ ২০২২ সালে আরো ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৯৮ শতাংশ করা হয়। ট্যারিফ লাইনে আট হাজারেরও বেশি বাংলাদেশী পণ্য দেশটিতে শুল্ক সুবিধা পাচ্ছে। যার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল।
ইপিবি তথ্য অনুসারে, দুই দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশটিতে বাংলাদেশী পণ্য রফতানি হয়েছে মাত্র ৬৭৭ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলারের। চীন বাংলাদেশের বৃহত্তম আমদানি বাজারে পরিণত হয়েছে। প্রতি বছর সেখান থেকে আমদানি হচ্ছে ২৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন
রফতানি নিয়ে বাংলাদেশকে বড় সুখবর দিয়েছে চীন। চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে বেইজিং।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং স্বল্পোন্নত এলডিসি দেশগুলোকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেয়ার ঘোষণা দেন। আগামী ১ ডিডেম্বর থেকে চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে এমন স্বল্পোন্নত দেশগুলো এলডিসি পণ্য প্রবেশে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে।
বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশীদার বিশ্বের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক পরাশক্তি ও শীর্ষ রফতানিকারক দেশ চীন। দেশটি ২০১৫ সালে কয়েকটি স্বল্পোন্নত দেশে তাদের পণ্যের ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত বাণিজ্য সুবিধা বাড়ানোর প্রস্তাব দেয়।
পরবর্তী সময়ে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ট্যারিফ লাইনের আওতায় ৯৭ শতাংশ বাংলাদেশী পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা কার্যকর করে। সবশেষ ২০২২ সালে আরো ১ শতাংশ বাড়িয়ে ৯৮ শতাংশ করা হয়। ট্যারিফ লাইনে আট হাজারেরও বেশি বাংলাদেশী পণ্য দেশটিতে শুল্ক সুবিধা পাচ্ছে। যার মধ্যে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসহ ৩৮৩টি নতুন পণ্য ছিল।
ইপিবি তথ্য অনুসারে, দুই দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশটিতে বাংলাদেশী পণ্য রফতানি হয়েছে মাত্র ৬৭৭ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন ডলারের। চীন বাংলাদেশের বৃহত্তম আমদানি বাজারে পরিণত হয়েছে। প্রতি বছর সেখান থেকে আমদানি হচ্ছে ২৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি।