জীবন জীবিকা অপেক্ষাকৃত উন্নত পরিবেশে বসবাস এবং পরিবারকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার আশায় প্রতিবছর বিদেশে বাড়ি জমায় বাংলাদেশীরা।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী , বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী কর্মীর সংখ্যা ১ কোটি ৫৫ লাখ ১৩ হাজার ৪৬০ জন। এই বিশাল প্রবাসী জনগোষ্ঠীর পাঠানো রেমিটেন্স দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বিদেশে বসে প্রবাসী কর্মীরা যেন স্বজনদের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়াতে পারেন সেজন্য বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেবে। এ দিয়ে একটি পরিপত্র জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সেখানে জানানো হয় দেশে তাদের মনোনীত ব্যক্তি বা স্বজনেরা এই ঋণের টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। পরিপত্রে প্রবাসীদের আর্থিক ভিত্তি প্রসারিত করতে ব্যঙ্গগুলোকে ঋণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে একজন প্রবাসী ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। এর আগে যাদের আয় অনেক বেশি ছিল শুধু সেই সব প্রবাসীদেরই গৃহ নির্মাণের স্বল্প পরিমাণ ঋণ সুবিধা পেতেন। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী এর ঋণ প্রবাসীরা তাদের যেকোনো প্রয়োজনে ব্যয় করতে পারবেন। বৈধ চ্যানেলে পাঠানো রেমিডেন্স থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধের সুযোগ রাখা হয়েছে এই ব্যবস্থায়।
নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাংক গ্রাহকের সম্পর্ক ভিত্তিতে ঋণের সুধার নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। যেসব বাংলাদেশী নাগরিক বিদেশে কর্মত রয়েছেন তারা এই ঋণের জন্য বিবেচিত হবেন। আর বৈধপথে পাঠানো রেমিটেন্সের ভিত্তিতে ঋণ পাওয়ার যাবতীয় বিষয় নির্ধারণ হবে। ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে দেশের ব্যাংকিং নীতিমালার প্রচলিত নিয়ম মেনে চলার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে ব্যাংকিং চ্যানেলের রেমিডেন্স বাড়াতে প্রবাসী কর্মীদের এই ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সেপ্টেম্বরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা ব্যাংক চ্যানেলে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ বা দুই দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।
এদিকে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অধিক পরিমাণে জনশক্তি পাঠানোর জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে। জলশক্তি ও কর্মসংস্থান ব্যুরোর অধীনে বর্তমানে ১০৪ টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ৬টি ইনস্টিটিউট অফ মেরিন টেকনোলজি সহ মোট ১১০টি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৫৫ টি কর্মসংস্থান উপযোগী স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কোর্সে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
জীবন জীবিকা অপেক্ষাকৃত উন্নত পরিবেশে বসবাস এবং পরিবারকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার আশায় প্রতিবছর বিদেশে বাড়ি জমায় বাংলাদেশীরা।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশী কর্মীর সংখ্যা ১ কোটি ৫৫ লাখ ১৩ হাজার ৪৬০ জন। এই বিশাল প্রবাসী জনগোষ্ঠীর পাঠানো রেমিটেন্স দেশের অর্থনীতিতে রাখছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। বিদেশে বসে প্রবাসী কর্মীরা যেন স্বজনদের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়াতে পারেন সেজন্য বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রবাসীদের ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেবে। এ দিয়ে একটি পরিপত্র জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সেখানে জানানো হয় দেশে তাদের মনোনীত ব্যক্তি বা স্বজনেরা এই ঋণের টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। পরিপত্রে প্রবাসীদের আর্থিক ভিত্তি প্রসারিত করতে ব্যঙ্গগুলোকে ঋণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়মে একজন প্রবাসী ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। এর আগে যাদের আয় অনেক বেশি ছিল শুধু সেই সব প্রবাসীদেরই গৃহ নির্মাণের স্বল্প পরিমাণ ঋণ সুবিধা পেতেন। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী এর ঋণ প্রবাসীরা তাদের যেকোনো প্রয়োজনে ব্যয় করতে পারবেন। বৈধ চ্যানেলে পাঠানো রেমিডেন্স থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধের সুযোগ রাখা হয়েছে এই ব্যবস্থায়।
নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাংক গ্রাহকের সম্পর্ক ভিত্তিতে ঋণের সুধার নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। যেসব বাংলাদেশী নাগরিক বিদেশে কর্মত রয়েছেন তারা এই ঋণের জন্য বিবেচিত হবেন। আর বৈধপথে পাঠানো রেমিটেন্সের ভিত্তিতে ঋণ পাওয়ার যাবতীয় বিষয় নির্ধারণ হবে। ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে দেশের ব্যাংকিং নীতিমালার প্রচলিত নিয়ম মেনে চলার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে ব্যাংকিং চ্যানেলের রেমিডেন্স বাড়াতে প্রবাসী কর্মীদের এই ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক প্রকাশিত এক তথ্যে দেখা যায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সেপ্টেম্বরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা ব্যাংক চ্যানেলে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ বা দুই দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।
এদিকে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অধিক পরিমাণে জনশক্তি পাঠানোর জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে। জলশক্তি ও কর্মসংস্থান ব্যুরোর অধীনে বর্তমানে ১০৪ টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং ৬টি ইনস্টিটিউট অফ মেরিন টেকনোলজি সহ মোট ১১০ টি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৫৫ টি কর্মসংস্থান উপযোগী স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি কোর্সে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে