যে কারণে কানাডায় গিয়ে বিপাকে হাজার হাজার অভিবাসী

উত্তর আমেরিকা দেশ কানাডা। উন্নত মানের পড়াশুনা ও কাজের জন্য বেশ পরিচিত এবং বিখ্যাত দেশটি। অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশ হিসেবে পরিচিত হলেও সম্প্রতি এর অনেকটা পতন হয়েছে বলে ধারণা অনেকের। কারণ উন্নত জীবন গড়তে প্রতিবছর বিশ্বের হাজার হাজার মানুষ পারিদেয় কানাডায়। তবে সেখানে গিয়ে চরম বিপদে পড়তে হচ্ছে অস্থায়ী অধিবাসীদের।

কানাডায় স্থায়ী হওয়ার একটি পথ ছিল শিক্ষার্থী হিসেবে গিয়ে গ্র্যাজুয়েশনের পর কাজ খুঁজে নেওয়া। অন্য একটি পথ ছিল চাকরি নিয়ে দেশটিতে যাওয়া। এই দুই পথেই সবচেয়ে বেশি অভিবাসী কানাডায় পারি যমায় বলে জানা যায়। একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর স্থায়ীভাবে থাকার অনুমতিও পেয়েছেন এসব অভিবাসীরা। আর এক দল আছেন দেশটিতে আশ্রয়প্রার্থী হিশেবেই বসবাস করছেন।

করোনাভাইরাস মহামারির পর কানাডায় শ্রমিকসংকটের কারণে দেশটির কর্তৃপক্ষ অভিবাসীদের অস্থায়ীভাবে দেশটিতে থাকার অনুমতি দেয়। দেশটিতে যে ৩০ লাখ মানুষের কোনো না কোনো ধরনের অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি আছে, তাদের ২২ লাখই এসেছেন গত দুই বছরে। কানাডার জনসংখ্যা ৪ কোটি ১৩ লাখ। এর ৬ দশমিক ৮ শতাংশই অস্থায়ী বসবাসকারী।

আরও পড়ুন  বিশ্বে প্রথম ১০জি নেটওয়ার্ক চালু, ২০ সেকেন্ডে ২০ জিবি ডাউনলোড

কানাডায় এখনও যথেষ্ট কর্মসংস্থান হচ্ছে না। দেশটিতে বেকারত্বের হার ৬ শতাংশ। অর্থনৈতিকভাবে প্রচন্ড শক্তিশালী হলেও দেশটিতে এখনো যথেষ্ট কর্মসংস্থান হচ্ছে না। এদেশে বেকারত্বের হার ছয় শতাংশ আর এ হার কমাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কানাডিয়ান সরকারকে। আর অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ১৪ শতাংশ। দেখা দিয়েছে আবাসন সংকটও।

ফলে অভিবাসীদের সংখ্যা কমাতে নেওয়া হচ্ছে একের পর এক উদ্যোগ। এর একটি হলো, শিক্ষার্থী ভিসার সংখ্যা কমিয়ে আনা। আরেকটি পদক্ষেপ হলো, একটি কোম্পানি সর্বোচ্চ কতজন অস্থায়ী বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ করতে পারবে, তা নির্ধারণ করে দেওয়া।

এছাড়াও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকার কারণে কানাডা ছেড়ে ইউরোপ আমেরিকার অন্য দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন অনেকেই। ধারণা করা হচ্ছে আগামীতে এই সংকট আরো বাড়তে পারে

উত্তর আমেরিকা দেশ কানাডা। উন্নত মানের পড়াশুনা ও কাজের জন্য বেশ পরিচিত এবং বিখ্যাত দেশটি। অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশ হিসেবে পরিচিত হলেও সম্প্রতি এর অনেকটা পতন হয়েছে বলে ধারণা অনেকের। কারণ উন্নত জীবন গড়তে প্রতিবছর বিশ্বের হাজার হাজার মানুষ পারিদেয় কানাডায়। তবে সেখানে গিয়ে চরম বিপদে পড়তে হচ্ছে অস্থায়ী অধিবাসীদের।

কানাডায় স্থায়ী হওয়ার একটি পথ ছিল শিক্ষার্থী হিসেবে গিয়ে গ্র্যাজুয়েশনের পর কাজ খুঁজে নেওয়া। অন্য একটি পথ ছিল চাকরি নিয়ে দেশটিতে যাওয়া। এই দুই পথেই সবচেয়ে বেশি অভিবাসী কানাডায় পারি যমায় বলে জানা যায়। একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর স্থায়ীভাবে থাকার অনুমতিও পেয়েছেন এসব অভিবাসীরা। আর এক দল আছেন দেশটিতে আশ্রয়প্রার্থী হিশেবেই বসবাস করছেন।

করোনাভাইরাস মহামারির পর কানাডায় শ্রমিকসংকটের কারণে দেশটির কর্তৃপক্ষ অভিবাসীদের অস্থায়ীভাবে দেশটিতে থাকার অনুমতি দেয়। দেশটিতে যে ৩০ লাখ মানুষের কোনো না কোনো ধরনের অস্থায়ী বসবাসের অনুমতি আছে, তাদের ২২ লাখই এসেছেন গত দুই বছরে। কানাডার জনসংখ্যা ৪ কোটি ১৩ লাখ। এর ৬ দশমিক ৮ শতাংশই অস্থায়ী বসবাসকারী।

আরও পড়ুন  বাংলাদেশে সুতা রপ্তানির বিকল্প পথ খুঁজছে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প

কানাডায় এখনও যথেষ্ট কর্মসংস্থান হচ্ছে না। দেশটিতে বেকারত্বের হার ৬ শতাংশ। অর্থনৈতিকভাবে প্রচন্ড শক্তিশালী হলেও দেশটিতে এখনো যথেষ্ট কর্মসংস্থান হচ্ছে না। এদেশে বেকারত্বের হার ছয় শতাংশ আর এ হার কমাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কানাডিয়ান সরকারকে। আর অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন তাদের মধ্যে বেকারত্বের হার ১৪ শতাংশ। দেখা দিয়েছে আবাসন সংকটও।

ফলে অভিবাসীদের সংখ্যা কমাতে নেওয়া হচ্ছে একের পর এক উদ্যোগ। এর একটি হলো, শিক্ষার্থী ভিসার সংখ্যা কমিয়ে আনা। আরেকটি পদক্ষেপ হলো, একটি কোম্পানি সর্বোচ্চ কতজন অস্থায়ী বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ করতে পারবে, তা নির্ধারণ করে দেওয়া।

এছাড়াও পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা না থাকার কারণে কানাডা ছেড়ে ইউরোপ আমেরিকার অন্য দেশে পাড়ি জমাচ্ছেন অনেকেই। ধারণা করা হচ্ছে আগামীতে এই সংকট আরো বাড়তে পারে

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর আবারও চীনে রপ্তানির জন্য বিশেষভাবে নতুন চিপ ডিজাইন করতে শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া।এনভিডিয়া জানান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা...

বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

বিশ্বের ধনীতম পরিবার ৪৩২ ‍বিলিয়ন ডলারের মালিক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।বাংলাদেশের সর্বশেষ বাজেটের সাড়ে ছয় গুণ! আর এ...

আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ ব্যবহার করেন এই অ্যাপটি!

আমেরিকার মোট জনসংখ্যা বর্তমানে ৩৪ কোটি। অথচ একটি অ্যাপের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা তার চেয়েও ১ কোটি বেশি, অর্থাৎ ৩৫ কোটি। বলা হচ্ছে গুগলের...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।