কে হচ্ছেন বার্কশায়ার উত্তরসূরি? ৫৫ বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার থেকে অব্যাহতি বাফেটের

৬ বছর বয়সে বিক্রি করতেন চুইংগাম আর কোকাকোলার বোতল। এখন এই ধরনের অগণিত প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মালিক তিনি নিজেই। মাত্র ১১ বছর বয়সে হয়েছেন বিনিয়োগকারী। ব্যর্থ হওয়া টেক্সটাইল কোম্পানি থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে যেই কোম্পানির অংশগ্রহণ অনন্য।
সেই বার্কশায়ার হাথাওয়ের স্বত্বাধিকারী তুখোড় ব্যবসায়ী ওয়ারেন বাফেটের কাছ থেকে আসলো একটি ঘোষণা। ধনকুবের বললেন, ইতি টানছেন ক্যারিয়ারের। আর থাকছেন না কোম্পানির প্রধান নির্বাহীর পদে।
এই ঘোষণাটি আসবে, অনেক বিনিয়োগকারী জানতেন, তবে বিশ্বাস করতে চাইতেন না, এখনই এমন কিছু হবে। আসলো সেই ঘোষণাই। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট সরে দাঁড়াচ্ছেন বার্কশায়ার হাথাওয়ের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে। মার্কিন বহুজাতিক এই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে, ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেগ অ্যাবেলকে। এরমধ্য দিয়ে শেষ হবে প্রতিষ্ঠানটিতে ওয়ারেন বাফেটের ৫ দশকের বেশি সময়ের আধিপত্য।
তবে এই বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কোন শেয়ার বিক্রির পরিকল্পনা নেই বলেও জানিয়েছেন স্বনামধন্য এই ব্যবসায়ী। তার মৃত্যুর পর যার পুরোটাই দান করে দেয়া হবে বলে জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্যের ওমাহা শহরে এক বার্ষিক সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়ে ৯২ বছর বয়সী ওয়ারেন বাফেট বলেন, গ্রেগ অ্যাবেল এই বিষয়ে কিছুই জানতেন না। এই ধনকুবের বক্তব্যের সময় আরও বলেন, এতো বছরের ক্যারিয়ারে ট্যাক্স রিটার্ন নিয়ে স্বচ্ছ অবস্থান ধরে রেখেছে তার প্রতিষ্ঠান।
এই প্রতিষ্ঠানের হাত ধরেই ওয়ারেন বাফেট হয়েছেন বিলিয়নেয়ার, সফল মার্কিনদের মধ্যে অন্যতম একজন। বার্কশায়ারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন ১৯৬৫ সালে নিজের ঘনিষ্ঠ বন্ধু চার্লি মাঙ্গারকে সঙ্গে নিয়ে।

নেব্রাস্কার ওমাহা শহরে প্রধান কার্যালয় থাকা এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার আকার ছাড়িয়েছে এক লাখ কোটি ডলারে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে দুই শতাধিক ব্যবসা। ওয়ারেন বাফেট পরিচিতি পায় ওরাকল অব ওমাহা নামে। ১৯৬৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দর বাড়ে ৫৫ লাখ শতাংশের ওপরে।

ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ওয়ারেন বাফেট প্রায় ১৭ হাজার কোটি ডলারের মালিক। বার্কশায়ারের অর্ধেক শেয়ার দাতব্য সংস্থায় দিয়ে দেয়ায় কিছুটা কমে গেছে এই ধনকুবেরের মোট সম্পদ। তার মৃত্যুর পর পুরো প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দান করা হতে পারে তার ছেলে মেয়ে পরিচালিত আরেকটি দাতব্য সংস্থায়।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কারোপ চাপে এতো বড় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব সামাল দিতে কিছুটা বেগ পেতে হবে গ্রেগ অ্যাবেলকে। তিনি ২০১৮ সালে বার্কশায়ার হাথাওয়ের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত হন। ওয়ারেন বাফেটের মৃত্যুর পর বার্কশায়ার হাথাওয়ের চেয়ারম্যান হবেন হোয়ার্ড বাফেট

৬ বছর বয়সে বিক্রি করতেন চুইংগাম আর কোকাকোলার বোতল। এখন এই ধরনের অগণিত প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের মালিক তিনি নিজেই। মাত্র ১১ বছর বয়সে হয়েছেন বিনিয়োগকারী। ব্যর্থ হওয়া টেক্সটাইল কোম্পানি থেকে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে যেই কোম্পানির অংশগ্রহণ অনন্য।
সেই বার্কশায়ার হাথাওয়ের স্বত্বাধিকারী তুখোড় ব্যবসায়ী ওয়ারেন বাফেটের কাছ থেকে আসলো একটি ঘোষণা। ধনকুবের বললেন, ইতি টানছেন ক্যারিয়ারের। আর থাকছেন না কোম্পানির প্রধান নির্বাহীর পদে।
এই ঘোষণাটি আসবে, অনেক বিনিয়োগকারী জানতেন, তবে বিশ্বাস করতে চাইতেন না, এখনই এমন কিছু হবে। আসলো সেই ঘোষণাই। ধনকুবের ওয়ারেন বাফেট সরে দাঁড়াচ্ছেন বার্কশায়ার হাথাওয়ের প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে। মার্কিন বহুজাতিক এই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে, ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেগ অ্যাবেলকে। এরমধ্য দিয়ে শেষ হবে প্রতিষ্ঠানটিতে ওয়ারেন বাফেটের ৫ দশকের বেশি সময়ের আধিপত্য।
তবে এই বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের কোন শেয়ার বিক্রির পরিকল্পনা নেই বলেও জানিয়েছেন স্বনামধন্য এই ব্যবসায়ী। তার মৃত্যুর পর যার পুরোটাই দান করে দেয়া হবে বলে জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্যের ওমাহা শহরে এক বার্ষিক সম্মেলনে এই ঘোষণা দিয়ে ৯২ বছর বয়সী ওয়ারেন বাফেট বলেন, গ্রেগ অ্যাবেল এই বিষয়ে কিছুই জানতেন না। এই ধনকুবের বক্তব্যের সময় আরও বলেন, এতো বছরের ক্যারিয়ারে ট্যাক্স রিটার্ন নিয়ে স্বচ্ছ অবস্থান ধরে রেখেছে তার প্রতিষ্ঠান।
এই প্রতিষ্ঠানের হাত ধরেই ওয়ারেন বাফেট হয়েছেন বিলিয়নেয়ার, সফল মার্কিনদের মধ্যে অন্যতম একজন। বার্কশায়ারের দায়িত্ব নিয়েছিলেন ১৯৬৫ সালে নিজের ঘনিষ্ঠ বন্ধু চার্লি মাঙ্গারকে সঙ্গে নিয়ে।

নেব্রাস্কার ওমাহা শহরে প্রধান কার্যালয় থাকা এই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসার আকার ছাড়িয়েছে এক লাখ কোটি ডলারে। বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে দুই শতাধিক ব্যবসা। ওয়ারেন বাফেট পরিচিতি পায় ওরাকল অব ওমাহা নামে। ১৯৬৫ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের দর বাড়ে ৫৫ লাখ শতাংশের ওপরে।

ফোর্বস ম্যাগাজিনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ওয়ারেন বাফেট প্রায় ১৭ হাজার কোটি ডলারের মালিক। বার্কশায়ারের অর্ধেক শেয়ার দাতব্য সংস্থায় দিয়ে দেয়ায় কিছুটা কমে গেছে এই ধনকুবেরের মোট সম্পদ। তার মৃত্যুর পর পুরো প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দান করা হতে পারে তার ছেলে মেয়ে পরিচালিত আরেকটি দাতব্য সংস্থায়।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কারোপ চাপে এতো বড় প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব সামাল দিতে কিছুটা বেগ পেতে হবে গ্রেগ অ্যাবেলকে। তিনি ২০১৮ সালে বার্কশায়ার হাথাওয়ের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত হন। ওয়ারেন বাফেটের মৃত্যুর পর বার্কশায়ার হাথাওয়ের চেয়ারম্যান হবেন হোয়ার্ড বাফেট

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর আবারও চীনে রপ্তানির জন্য বিশেষভাবে নতুন চিপ ডিজাইন করতে শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া।এনভিডিয়া জানান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা...

বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

বিশ্বের ধনীতম পরিবার ৪৩২ ‍বিলিয়ন ডলারের মালিক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।বাংলাদেশের সর্বশেষ বাজেটের সাড়ে ছয় গুণ! আর এ...

আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ ব্যবহার করেন এই অ্যাপটি!

আমেরিকার মোট জনসংখ্যা বর্তমানে ৩৪ কোটি। অথচ একটি অ্যাপের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা তার চেয়েও ১ কোটি বেশি, অর্থাৎ ৩৫ কোটি। বলা হচ্ছে গুগলের...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।