সংকটে বাংলাদেশের বিনোদন অঙ্গন

শেখ হাসিনার পলায়নে সবচেয়ে বেশি হোঁচট খেয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের জগত । হঠাৎ রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে কিছুটা উত্তপ্ত দেশের সার্বিক পরিস্থিতি। এই অবস্থায় হুমকির মুখে পড়েছে চলচিত্র শিল্প। আপাতত নতুন নাটক সিনেমার মুক্তির কথা ভাবছেন না প্রযোজক পরিচালকরা। কারণ দেশে স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত প্রেক্ষাগৃহে আশানুরূপ দর্শক আসার সম্ভাবনা খুবই কম। দেশের মানুষ দুঃশাসনে বেড়াজাল ভেঙে, নতুন দিন পাওয়ার আনন্দ উপভোগ করছে। অন্য বিনোদন আপাতত মানুষকে আকৃষ্ট করছে না বলেও মনে করছেন অনেকে।

সিনেমা মানে বিনোদন, মানুষের মনের আনন্দ না থাকলে বিনোদন উপভোগের কথা মানুষ ভাবতে পারে না। জুলাই, আগস্ট, আগামী সেপ্টেম্বরে যে সিনেমাগুলির মুক্তির কথা ছিল। সেগুলোও অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে গেছে এই তালিকায় রয়েছে জংলি , নীল চক্র, শরতের জবা, নুর, নন্দিনী, ৫৭০, ডাইরেক্ট একশন, অমানুষ হল মানুষ, হৈমন্তীর ইতিকথা।

এদিকে ১২ ই জুলাই মুক্তি পেয়েছিল, শবনম ফেরদৌসি পরিচালিত আজব কারখানা। কিন্তু পাঁচ দিন যেতে না যেতেই কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে রাজধানী ঢাকা সহ সারাদেশে প্রেক্ষাগৃহ খুললেও। দর্শক উপস্থিতি একেবারেই নেই বললেই চলে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন দেশের সার্বিক পরিস্থিতি আরো স্বাভাবিকের দিকে না যাওয়া পর্যন্ত। প্রেক্ষাগৃহে দর্শকদের আগ্রহী হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। বর্তমানে কেবল ১০-২০ শতাংশ দর্শক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে সিনেমা হলে। এই দর্শক খরার কারণে ব্যবসা নিয়ে প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের কপালে ভাজ পড়েছে।

এদিকে ওটিটি প্লাটফর্ম গুলির অবস্থাও বেহাল। অনেক নাটক, সিনেমা, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুরোদমে প্রচারণা চালালেও। আন্দোলনের ডামাডলে ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ায়। সেগুলি থমকে গেছে।
অবজ পাখি, কাপল অফ দা ক্যাম্পাস সহ আরো অনেক নাটকের মুক্তি স্থাপিত রয়েছে। এদিকে কোটা আন্দোলনের শুরু থেকে শুটিংয়ে বের হওয়া নিরাপদ মনে করছেন না কোন অভিনয়শিল্পীরা। প্রায় একমাস যাবত তাই শুটিংয়ের কাজও বন্ধ।
নির্মাতা মোঃ মোস্তফা কামাল রাজের ম্যাজিক মোমেন্ট, শাহিন কোবির টুটুলের গোল্লাছুট, কিস্তির ছাড় ও যৌতুক নাটকের মুক্তি স্থগিত রয়েছে।

শুধু নাটক সিনেমা নয় দেশের বর্তমান সংকটময় সময়ে থমকে গেছে সংগীতাঙ্গনও। একমাস যাবত রেকর্ডিং বন্ধ থাকায় থমকে গেছে গান-বাজনাও। শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তন গুলোতেও মঞ্চ নাটকের প্রদর্শনী এখনো শুরু হয়নি।

ওটিটির মতই ইউটিউব, ফেসবুক কেন্দ্রীক নাটকের ব্যবসা থমকে গেছে। নতুন নাটকের মুক্তি আটকে যাওয়ায় বিপকে পড়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো।

শেখ হাসিনার পলায়নে সবচেয়ে বেশি হোঁচট খেয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্রের জগত । হঠাৎ রাজনৈতিক পরিবর্তনের কারণে কিছুটা উত্তপ্ত দেশের সার্বিক পরিস্থিতি। এই অবস্থায় হুমকির মুখে পড়েছে চলচিত্র শিল্প। আপাতত নতুন নাটক সিনেমার মুক্তির কথা ভাবছেন না প্রযোজক পরিচালকরা। কারণ দেশে স্থিতিশীলতা না আসা পর্যন্ত প্রেক্ষাগৃহে আশানুরূপ দর্শক আসার সম্ভাবনা খুবই কম। দেশের মানুষ দুঃশাসনে বেড়াজাল ভেঙে, নতুন দিন পাওয়ার আনন্দ উপভোগ করছে। অন্য বিনোদন আপাতত মানুষকে আকৃষ্ট করছে না বলেও মনে করছেন অনেকে।

সিনেমা মানে বিনোদন, মানুষের মনের আনন্দ না থাকলে বিনোদন উপভোগের কথা মানুষ ভাবতে পারে না। জুলাই, আগস্ট, আগামী সেপ্টেম্বরে যে সিনেমাগুলির মুক্তির কথা ছিল। সেগুলোও অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে গেছে এই তালিকায় রয়েছে জংলি , নীল চক্র, শরতের জবা, নুর, নন্দিনী, ৫৭০, ডাইরেক্ট একশন, অমানুষ হল মানুষ, হৈমন্তীর ইতিকথা।

এদিকে ১২ ই জুলাই মুক্তি পেয়েছিল, শবনম ফেরদৌসি পরিচালিত আজব কারখানা। কিন্তু পাঁচ দিন যেতে না যেতেই কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে প্রেক্ষাগৃহ বন্ধ হয়ে যায়। বর্তমানে রাজধানী ঢাকা সহ সারাদেশে প্রেক্ষাগৃহ খুললেও। দর্শক উপস্থিতি একেবারেই নেই বললেই চলে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন দেশের সার্বিক পরিস্থিতি আরো স্বাভাবিকের দিকে না যাওয়া পর্যন্ত। প্রেক্ষাগৃহে দর্শকদের আগ্রহী হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। বর্তমানে কেবল ১০-২০ শতাংশ দর্শক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে সিনেমা হলে। এই দর্শক খরার কারণে ব্যবসা নিয়ে প্রেক্ষাগৃহ মালিকদের কপালে ভাজ পড়েছে।

এদিকে ওটিটি প্লাটফর্ম গুলির অবস্থাও বেহাল। অনেক নাটক, সিনেমা, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুরোদমে প্রচারণা চালালেও। আন্দোলনের ডামাডলে ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ায়। সেগুলি থমকে গেছে।
অবজ পাখি, কাপল অফ দা ক্যাম্পাস সহ আরো অনেক নাটকের মুক্তি স্থাপিত রয়েছে। এদিকে কোটা আন্দোলনের শুরু থেকে শুটিংয়ে বের হওয়া নিরাপদ মনে করছেন না কোন অভিনয়শিল্পীরা। প্রায় একমাস যাবত তাই শুটিংয়ের কাজও বন্ধ।
নির্মাতা মোঃ মোস্তফা কামাল রাজের ম্যাজিক মোমেন্ট, শাহিন কোবির টুটুলের গোল্লাছুট, কিস্তির ছাড় ও যৌতুক নাটকের মুক্তি স্থগিত রয়েছে।

শুধু নাটক সিনেমা নয় দেশের বর্তমান সংকটময় সময়ে থমকে গেছে সংগীতাঙ্গনও। একমাস যাবত রেকর্ডিং বন্ধ থাকায় থমকে গেছে গান-বাজনাও। শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তন গুলোতেও মঞ্চ নাটকের প্রদর্শনী এখনো শুরু হয়নি।

ওটিটির মতই ইউটিউব, ফেসবুক কেন্দ্রীক নাটকের ব্যবসা থমকে গেছে। নতুন নাটকের মুক্তি আটকে যাওয়ায় বিপকে পড়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো।

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

আরও কত বছর চাপে থাকবে বাংলাদেশের অর্থনীতি?

বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও এক বছর চাপে থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন জিডিপি কমে ৪ শতাংশ হবে। তবে...

ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে কেন?

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে। এর ফলে দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, টাকার মান কমে যাওয়ার পেছেনে বেশ কিছু...

প্যারিসে গাড়ির প্রদর্শনীতে চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ির আধিপত্য

চীনা পণ্য আমদানিকে নিরুৎসাহিত করতে বরাবরই শুল্ক আরোপের চর্চা অব্যাহত রেখেছে পশ্চিমা বিশ্ব। এই ধারাবাহিকতায় চীনের বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে আগামী পাঁচ বছরে শুল্ক ১০...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।