বাংলাদেশে সুতা রপ্তানির বিকল্প পথ খুঁজছে ভারতের টেক্সটাইল শিল্প

দেশীয় টেক্সটাইল মিল মালিকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। ফলে, ভারতীয় টেক্সটাইল মিলগুলো বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা খোঁজার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য ভারত সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে।
ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি হওয়া সুতার মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ, যা মূলত রঙিন ও বিশেষ ধরনের, স্থলবন্দর দিয়ে পাঠানো হয়।
সম্প্রতি এক বৈঠকে ভারতীয় সুতা রপ্তানিকারকেরা বিকল্প পরিবহন পদ্ধতির বিভিন্ন সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন, যেমন জাহাজে করে কনটেইনার পাঠানো বা অভ্যন্তরীণ নৌপথ ব্যবহার। তারা বাংলাদেশি ক্রেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।
কটন টেক্সটাইলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক সিদ্ধার্থ রাজগোপাল জানান, ‘সমুদ্রপথে কনটেইনারে পণ্য পাঠাতে সময় বেশি লাগে—এটাই সমস্যা। এখনও ভারতের ৭০ শতাংশ সুতা সমুদ্রপথেই বাংলাদেশে যায়। যারা আগে স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানি করতেন, এখন তারাও সমুদ্রপথ ব্যবহার করবেন। কলকাতা থেকে ছোট ছোট জাহাজও যায়। সেগুলো দিয়ে পাঠানোর সুযোগ খুঁজে দেখা দরকযান
সাউদার্ন ইন্ডিয়া মিলস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব কে. সেলভারাজু জানান, ‘ভারতের মোট সুতা রপ্তানির প্রায় ৪৫ শতাংশই বাংলাদেশে হয়। আগে প্রতি মাসে ১০ কোটি কেজির বেশি সুতা রপ্তানি হতো। এখন তা কমে ৯ কোটির মতো হয়েছে।
ভারতের সুতার বড় বাজার ছিল চীন ও বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন ভারত থেকে কম সুতা কিনছে। যদি বাংলাদেশের জন্য নির্ধারিত ৩০ শতাংশ রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে সেই সুতা দেশের বাজারে চলে আসবে এবং দাম কমবে। এতে দেশের টেক্সটাইল খাতের পুরো শৃঙ্খল ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন  বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

দেশীয় টেক্সটাইল মিল মালিকদের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর স্থলবন্দর দিয়ে সুতা আমদানি বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। ফলে, ভারতীয় টেক্সটাইল মিলগুলো বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা খোঁজার দিকে মনোযোগ দিচ্ছে। তারা বাংলাদেশের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য ভারত সরকারের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে।
ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি হওয়া সুতার মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ, যা মূলত রঙিন ও বিশেষ ধরনের, স্থলবন্দর দিয়ে পাঠানো হয়।
সম্প্রতি এক বৈঠকে ভারতীয় সুতা রপ্তানিকারকেরা বিকল্প পরিবহন পদ্ধতির বিভিন্ন সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন, যেমন জাহাজে করে কনটেইনার পাঠানো বা অভ্যন্তরীণ নৌপথ ব্যবহার। তারা বাংলাদেশি ক্রেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।
কটন টেক্সটাইলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক সিদ্ধার্থ রাজগোপাল জানান, ‘সমুদ্রপথে কনটেইনারে পণ্য পাঠাতে সময় বেশি লাগে—এটাই সমস্যা। এখনও ভারতের ৭০ শতাংশ সুতা সমুদ্রপথেই বাংলাদেশে যায়। যারা আগে স্থলবন্দর দিয়ে রপ্তানি করতেন, এখন তারাও সমুদ্রপথ ব্যবহার করবেন। কলকাতা থেকে ছোট ছোট জাহাজও যায়। সেগুলো দিয়ে পাঠানোর সুযোগ খুঁজে দেখা দরকযান
সাউদার্ন ইন্ডিয়া মিলস অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব কে. সেলভারাজু জানান, ‘ভারতের মোট সুতা রপ্তানির প্রায় ৪৫ শতাংশই বাংলাদেশে হয়। আগে প্রতি মাসে ১০ কোটি কেজির বেশি সুতা রপ্তানি হতো। এখন তা কমে ৯ কোটির মতো হয়েছে।
ভারতের সুতার বড় বাজার ছিল চীন ও বাংলাদেশ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন ভারত থেকে কম সুতা কিনছে। যদি বাংলাদেশের জন্য নির্ধারিত ৩০ শতাংশ রপ্তানিও বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে সেই সুতা দেশের বাজারে চলে আসবে এবং দাম কমবে। এতে দেশের টেক্সটাইল খাতের পুরো শৃঙ্খল ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে জানান তিনি।

আরও পড়ুন  নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

লেখক থেকে আরো

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

সম্পর্কিত নিবন্ধ

Advertismentspot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ

নিষেধাজ্ঞা মেনে চীনের জন্য নতুন চিপ তৈরি করছে এনভিডিয়া

মার্কিন রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর আবারও চীনে রপ্তানির জন্য বিশেষভাবে নতুন চিপ ডিজাইন করতে শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্রের চিপ নির্মাতা কোম্পানি এনভিডিয়া।এনভিডিয়া জানান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা...

বিশ্বের শীর্ষ ধনী পরিবার সাড়ে ৫২ লাখ কোটি টাকার মালিক

বিশ্বের ধনীতম পরিবার ৪৩২ ‍বিলিয়ন ডলারের মালিক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৫২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি।বাংলাদেশের সর্বশেষ বাজেটের সাড়ে ছয় গুণ! আর এ...

আমেরিকার জনসংখ্যার চেয়েও বেশি মানুষ ব্যবহার করেন এই অ্যাপটি!

আমেরিকার মোট জনসংখ্যা বর্তমানে ৩৪ কোটি। অথচ একটি অ্যাপের মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা তার চেয়েও ১ কোটি বেশি, অর্থাৎ ৩৫ কোটি। বলা হচ্ছে গুগলের...

সর্বশেষ খবরের সাথে আপ টু ডেট থাকতে চান?

আমরা আপনার কাছ থেকে শুনতে চাই! আপনার বিবরণ পূরণ করুন এবং আমরা আমাদের সকল আপডেট আপনাকে জানাবো।