আন্তর্জাতিক বাজারে গত মাসে ২ হাজার ২৫০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি করেছে তুরস্ক। অন্য যেকোনো জুলাইয়ের হিসাবে এটি রেকর্ড সর্বোচ্চ রফতানি বলে সম্প্রতি জানিয়েছে দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত জুলাইয়ে ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় তুরস্কের রফতানি আয় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৮ শতাংশ। তবে আমদানি ৭ দশমিক ৯ শতাংশ কমে হয়েছে ৩ হাজার ২৩০ কোটি ডলার।
এছাড়া রফতানি ও আমদানির আয়-ব্যয়ের পার্থক্য অনুসারে, ২০২৩ সালের জুলাইয়ের তুলনায় গত মাসে বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্য ৪২ দশমিক ৩ শতাংশে সংকুচিত হয়ে ৭২০ কোটি ডলার হয়েছে।
এ সময় আমদানি বাবদ খরচ হওয়া ১ ডলারের বিপরীতে রফতানি থেকে আয় হয়েছে ৭৫ দশমিক ৭০ সেন্ট। এক্ষেত্রেও জুলাইয়ে শক্তিশালী ধারা দেখা যাচ্ছে। ২০২৩ সালের একই সময়ে আমদানির বিপরীতে রফতানির এ অনুপাত ছিল ৬১ দশমিক ২ সেন্ট।
তুর্কি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের প্রথমার্ধে দেশটি ১৪ হাজার ৮৮০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি করেছে, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ১ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে একই সময়ে আমদানি খরচ ৮ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার হয়েছে।
চলতি বছরের সাত মাসের হিসাবে, তুরস্কে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৯৮০ কোটি ডলার, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ৩২ শতাংশ কম।
সর্বশেষ ১২ মাসের হিসাবে, তুরস্ক থেকে মোট রফতানি ২৬ হাজার ১৫০ কোটি ডলারের পণ্য, যা এ সময়ের জন্য রেকর্ড সর্বোচ্চ আয়। রফতানির এ অংক আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। সব মিলিয়ে তুরস্কের রফতানি কার্যক্রম গত বছরের তুলনায় বেড়েছে বলে জানানো হয়েছে এ প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত জুলাইয়ে ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় তুরস্কের রফতানি আয় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৮ শতাংশ। তবে আমদানি ৭ দশমিক ৯ শতাংশ কমে হয়েছে ৩ হাজার ২৩০ কোটি ডলার।
এছাড়া রফতানি ও আমদানির আয়-ব্যয়ের পার্থক্য অনুসারে, ২০২৩ সালের জুলাইয়ের তুলনায় গত মাসে বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্য ৪২ দশমিক ৩ শতাংশে সংকুচিত হয়ে ৭২০ কোটি ডলার হয়েছে।
এ সময় আমদানি বাবদ খরচ হওয়া ১ ডলারের বিপরীতে রফতানি থেকে আয় হয়েছে ৭৫ দশমিক ৭০ সেন্ট। এক্ষেত্রেও জুলাইয়ে শক্তিশালী ধারা দেখা যাচ্ছে। ২০২৩ সালের একই সময়ে আমদানির বিপরীতে রফতানির এ অনুপাত ছিল ৬১ দশমিক ২ সেন্ট।
তুর্কি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দেয়া তথ্য অনুসারে, চলতি বছরের প্রথমার্ধে দেশটি ১৪ হাজার ৮৮০ কোটি ডলারের পণ্য রফতানি করেছে, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ১ শতাংশ বেশি। অন্যদিকে একই সময়ে আমদানি খরচ ৮ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ১৯ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার হয়েছে।
চলতি বছরের সাত মাসের হিসাবে, তুরস্কে বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৯৮০ কোটি ডলার, যা ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ৩২ শতাংশ কম।
সর্বশেষ ১২ মাসের হিসাবে, তুরস্ক থেকে মোট রফতানি ২৬ হাজার ১৫০ কোটি ডলারের পণ্য, যা এ সময়ের জন্য রেকর্ড সর্বোচ্চ আয়। রফতানির এ অংক আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। সব মিলিয়ে তুরস্কের রফতানি কার্যক্রম গত বছরের তুলনায় বেড়েছে বলে জানানো হয়েছে এ প্রতিবেদনে।