রাজনৈতিক চাপে এতদিন সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে পারতেন না, সরকারি কর্মকর্তারা। বাধ্য হয়ে অনুমান নির্ভর, তথ্য প্রকাশ করতে হতো বলে গরমিল ছিল অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে। এমনটাই জানিয়েছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।
রপ্তানি তথ্যের গরমিল, মূল্যস্ফীতির হার নিয়ে অবিশ্বাস, নানা তথ্যগত অসঙ্গতি ছিল বিগত সরকারের আমলে। যা নিয়ে এতদিন একে অন্যের উপর। দায় চাপানোর প্রবণতা ছিল সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে। সামনের দিনে এমন সংস্কৃতি থেকে, কর্মকর্তারা যাতে বেরিয়ে আসতে পারেন, সেজন্য কাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই ধারাবাহিকতা, সরকারের তথ্যপত্র তৈরির সাথে সংশ্লিষ্ট ২৪ টি সংস্থার, প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করেছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।
তথ্য প্রকাশে, এখন আর ভয় নেই উল্লেখ করে, সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপনের আহ্বান জানান শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান।
একই সাথে মোট দেশজো উৎপাদন, জাতীয় আয় মূল্যস্ফীতি এবং এডিপির প্রাক্কলনের ভিত্তিও দুর্বল বলে মনে করেন এই কমিটি। এমন পরিস্থিতিতে কিভাবে এসব সংস্থার কাছ থেকে, সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে সেটি খতিয়েও দেখার কথা জানিয়েছেন তারা। প্রয়োজনে পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাথে আলাদাভাবে বসে বিষয়টি সমাধান করা হবে।
কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়। জ্বালানি সহ বিভিন্ন বিষয়ে যেসব চুক্তি হয়েছে। সেখানে কোন অসঙ্গতি আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে। ইতিমধ্যে কমিটির পক্ষ থেকে যে উন্মুক্ত তথ্য উপাত্ত চাওয়া হয়েছিল। সেখানে ব্যাপক সাড়া পাবার কথা জানানো হয়েছে
তথ্যের পরিসংখ্যান গড়মিলে রাজনৈতিক দায়!
রাজনৈতিক চাপে এতদিন সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে পারতেন না, সরকারি কর্মকর্তারা। বাধ্য হয়ে অনুমান নির্ভর, তথ্য প্রকাশ করতে হতো বলে গরমিল ছিল অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে। এমনটাই জানিয়েছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।
রপ্তানি তথ্যের গরমিল, মূল্যস্ফীতির হার নিয়ে অবিশ্বাস, নানা তথ্যগত অসঙ্গতি ছিল বিগত সরকারের আমলে। যা নিয়ে এতদিন একে অন্যের উপর। দায় চাপানোর প্রবণতা ছিল সরকারি সংস্থাগুলোর মধ্যে। সামনের দিনে এমন সংস্কৃতি থেকে, কর্মকর্তারা যাতে বেরিয়ে আসতে পারেন, সেজন্য কাজ শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এরই ধারাবাহিকতা, সরকারের তথ্যপত্র তৈরির সাথে সংশ্লিষ্ট ২৪ টি সংস্থার, প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করেছে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি।
তথ্য প্রকাশে, এখন আর ভয় নেই উল্লেখ করে, সঠিকভাবে তথ্য উপস্থাপনের আহ্বান জানান শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান।
একই সাথে মোট দেশজো উৎপাদন, জাতীয় আয় মূল্যস্ফীতি এবং এডিপির প্রাক্কলনের ভিত্তিও দুর্বল বলে মনে করেন এই কমিটি। এমন পরিস্থিতিতে কিভাবে এসব সংস্থার কাছ থেকে, সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে সেটি খতিয়েও দেখার কথা জানিয়েছেন তারা। প্রয়োজনে পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাথে আলাদাভাবে বসে বিষয়টি সমাধান করা হবে।
কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়। জ্বালানি সহ বিভিন্ন বিষয়ে যেসব চুক্তি হয়েছে। সেখানে কোন অসঙ্গতি আছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে। ইতিমধ্যে কমিটির পক্ষ থেকে যে উন্মুক্ত তথ্য উপাত্ত চাওয়া হয়েছিল। সেখানে ব্যাপক সাড়া পাবার কথা জানানো হয়েছে